Sunday, 17 July 2016

কল্প বিজ্ঞানের কাহিনী ভুতোবাবুর অদ্ভুত অতিথি'

ভুতোবাবুর অদ্ভুত অতিথি' তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
২৬শে ডিসেম্বরঃ- সকাল ৭টা গেটের কলিংবেল টা সজোরে বার কয়েকবেজেউঠলোকেঊঅত্যন্ত অস্থির ভাবে বেল বাজাচ্ছেআমি আমার সারাক্ষনের সহচর, পরিচারকওদেহরক্ষকওবটে ,রাজেন কে ডেকে বোললাম ,দ্যাখতোএই শীতের সাতসকালে কার এমন জরুরীপ্রয়োজনহোলো এখানে আসার?রাজেন দরজা দিয়ে বেড়িয়ে সোজাগেটেরদিকেএগুলোআমারগেটে ডোর ফোন আছে আছেভিসুয়ালওয়াচার, তবুওআমিরাজেঙ্কেপাঠালামযদিকোনস্থানীয়লোকবিশেষ করে কাছেই যে আদিবাসীপল্লীটা আছেওখানকার কেঊ হলে চিনবে ওদেরসাথেওদের ভাষায়কথাবলেব্যাপারটামেটাতেপারবেযেটাআমারকর্মনয়রাজেনডোরফোনেআমার
অনুমতি নিয়ে লোকজন কে ভিতরে ঢুকতে দেয় রাজেন ডোরফোনে জানালো বাবুওইপাড়ার ভুতুরে বাবু এইচেন আপনাকে খুউব জরুরী দেখা রার প্রেয়োজন, আমি বুঝলামপাড়ার ভবতোষ বাবু যাকে সবাই ডাকনামভুতোবাবু বলেথাকেনতিনি কোনো বিপদেপড়েআমারমতামত সাহার্য্য জন্য এসেছেন উনি এমনি প্রায় আসেন এখানেরসব খবরাখবরআমাকেদিয়েযান,ওকে রাজেন ভুতুরে বাবু বলে মাথায় ঝাকড়া কাঁচা পাকা চুল, বেঁটেকিন্তুগাট্টাগোট্টাচেহারা ,গায়ের রঙটা বেশ চাপা ধুতি আর ফতুয়া পড়েন, শীতেরদিনেওপরেএকটাকম্বলকাটাজহরকোটআমিভিতরেডাকলাম, দেখিভদ্রলোক য়হন্তদন্ত হয়েআমার বারান্দায় হাজিরআমিচেয়ারেবসেএকটু বিশ্রাম নিতে বোলতেই উনি বিস্ফারিত চোখেবলে ওঠেন আর বিশ্রাম?বলেন কি মশাই ?আমার ঘুম, বিশ্রাম, খাওয়াদাওয়াসবমাথায় উঠেছে এখন,আপনি বলুন আমিএখনকিকোরবো? আমারবাড়িতেকাল মাঝরাতেএকঅদ্ভুতঅথিতিএসে জুটেছেন, দিন থাকবেন,তারপর তিনি চলে যাবেন বলেছেনআমিবোললাম এতোভালো কথাআপনিওঐ পুরেনো সেকেলে বাড়িতেএকা একা থাকেন এতো ভালোই হোলো একজন কথা বলার গল্পকরার সাথী পেলেনকদিনের জন্য, সুন্দরসময় কেটেযাবে আপনিতোকথাবোলতেগল্পকোরতেভালোইবাসেনভুতোবাবপ্রায় লাফদিয়ে বলেওঠেন সেতো মশাই মানুষেরসাথে, এইরকম আজব জীব অদ্ভুতুরে প্রাণীর সাথে থাকিকিকরে? আমিজিজ্ঞাসাকরি তার মানে? উত্তরে ভুতোবাবু যাবোললেনশুনেআমি স্তম্ভিত ,ব্যাপারটা তাঁরকথায় এইরকম,কাল রাত ১০টা নাগাদ খেয়ে দেয়ে বিছানায় লেপ মুড়ি দিয়ে শুয়ে পড়ি, ঘরে একটাহাল্কাজিরো পাওয়ারের নাইট ল্যাম্প জ্বালাথাকে, আরআমার বাঁ পাশেদেওয়ালেকাঁচেরপাল্লাবন্ধকরাজানালা, বাইরে আমার পাঁচিল ঘেরা বাগান তাতে নানা রকম ফল ফুলের গাছরাতেবাগানে বাড়ির দেওয়ালে লাগানো আলোর শেড থেকে আলো পড়ে যাতে কিছুটাদেখাযায়কালরাতে শীতটা বেশ জাঁকিয়েইপড়েছিলো, আপনি তো বুঝবেননাআপনারবাড়িতেকিশীতকিগ্রীষ্মএক রকম তাপমাত্রা, ঘরের আলোও তাই রাতদিন কোন বোঝাযায়না একই রকম আলো, তবু বলি কালছিলো পুর্ণিমা আকাশে চাঁদ আর তার আলোয় আমার বাগান ঝল মল কোরছিলো আমিশোয়ার সাথে সাথেই ঘুমিয়ে পড়ি
রাত তখন সাড়ে তিনটা আমার কাঁচের জানালায় একটা ছোট ফুট দেড়েকের কোনো প্রাণীএসে দেখি ধাক্কাদিচ্ছে,আমি প্রথমে অতো গানাদিলেও দেখি প্রাণীটা খুউবজোরে প্রাণপনেজানালা খুলে ভিতরে আসার চেষ্টা কোরছে কি প্রাণী দেখার খুউব কৌতুহল হোলো, আমিটর্চ নিয়ে জানলার কাছে গিয়ে টর্চের আলোয় দেখি সুন্দর সাদা পালকে মোড়া একটা ফুটদেড়েকের বিড়ালের মতন প্রাণী মুখটা মানুষের মতন , নাক কান সবই সুন্দর কিন্তু পীঠেরদিকে দুটি ডানাআমি জানলার কাছে গিয়ে অস্পষ্ট শুনতে পাচ্ছিলাম যেহেতু জানলাটাতেসামান্য ফাঁক কাঠে থাকায়  অনেক দিনের পুরানো জানালারোদ জল ঝড়েকাঠ ছোটো বড়হয়েছে বা বেঁকেছে তাই আমিস্পষ্ট শুনলাম প্রাণী টা আমায় বোলছে ভুতনাথ মহাশয়, আমারখুউবকষ্টহোচ্ছেএইকুয়াশায়আমাকেএকটুভিতরেথাকারজায়গা দিন , আমি ভিতরে গিয়ে সববোলছি তাড়াতাড়িঢুকতেদিন,এখনগাছের কোটর খোঁজারঅবস্থানেই আমার আমিহতবুদ্ধি হয়ে জানালার পাল্লা খুলতেই প্রানীটা সুরুত করে ঘরে ঢুকে আমার বিছানার পাশে খোলা দেওয়াল আলমারীর তাকে গিয়ে বোসলো আমি কাঁচের জানালাবন্ধ করেখাটে এসেআবার শুয়ে জিজ্ঞাসা কোরলাম তুমি কে ? কোথাথেকে এসেছো? তোমারএমন অদ্ভুতচেহারাকেনো? ইত্যাদি এক নিঃশ্বাসে সব প্রশ্ন কোরে ফেললামপ্রাণীটা এক এক করে সব উত্তরদিয়ে যা জানালো তা হোলো তার ভাষায় 'আমি এঞ্জেল সুদুর ফ্লোরেলা গ্রহের বাসীন্দা৭৩৩২ কোটি আলোকবর্ষদূরে এই গ্রহ, আমরা তিনজন এঞ্জেল তিন দিকে তিনটি গ্রহে যেখানে প্রানের সন্ধান আমরা পেয়েছি সেখানে আমাদের গ্রহের সময় হিসাবে একের দশ বিলিয়নেরএক মিলিয়নথ সেকেন্ড যা তোমাদের এখানে দু দিনের কিছু কম সময়,আমরা অবস্থান কোরবো এর মধ্যেই গ্রহের সব দরকারি তথ্য জানা হয়ে যাবে তোমাদের এখানে আমি একটু  আগে এসেছি আগামী পরশু রাত৯টায় আমি আবার ফেরার যাত্রা শুরু কোরবো আমি  দিনের বেলাটা শুধু এখানে থাকবো, সুর্য্য ডোবারপর অন্ধকার নামলে চলে যাবো আবার  ভোর হওয়ার আগেই ফিরে আসবো, দুটো দিন তোমার কষ্ট আমাকে একটু আড়ালে দিনেরবেলা লুকিয়ে রাখতে হবেকেঊ যেন না জানতে পারে, জানলে আমার ভীষণ ক্ষতি  হবেআমি এঞ্জেল কে কথা দিয়েছি কাঊকে জানাবোনা তাই আমার ওখানে নিশ্চিন্তেআছে নইলে অন্য কোথাও পালাতো আমি সাথে সাথে আপনার কথা ভাবলুম, আপনাকেনা জানালে হয় এমন ব‍্যাপার ?
তা যাবেন নাকি মশায় এক্ষুণি ? আমি বোললাম অবশ্যই যাবোআসুনএখানেসকালেরজল
খাবারটা খেয়ে নিই এক সাথে তারপর চলুন যাই দেখে আসি, সাক্ষাৎকার নিয়ে আসি
আপনারঅদ্ভুত অতিথির
আমাদের জল খাবার খেয়ে তৈরী হয়ে বেরুতে সাড়ে টা বেজে গেলো
২৭ শে ডিসেম্বরঃ-কালকেযেঅভাবনীয় বিস্ময়কর ঘটনাটা আমার সামনে চোখের উপর ঘটেগেছেএখনোতা বিশ্বাসকরে উঠতে পারছিনা কি করে সম্ভব? আমার এতো দিনের ধ্যানধারণা বদলেগেছেঅনেক টা , কাল সকাল ১০ টা নাগাদ ভুতনাথ বাবুর বাড়িতে পৌঁছাই, পাঁচীলঘেরা বাগানেরমাঝে পুরানোএকতলাপাকা বাড়ি রক্ষণাবেক্ষণেরঅভাবে বাড়িরদেওয়ালেরপলেস্তারা খসেখসে পড়ছে,বাগানে অনেক ফলের গাছ, আম, লিচু জাম, বাতাবি লেবুবাড়িরসামনেদিকেফুলের বাগান সুন্দর গাঁদা, ডালিয়া ,চন্দ্রম্ললিকা, কিছু সিজন ফ্লাওয়ারের গাছেও ফুলে ভর্তি
বাড়ির বাইরে দিকে হাল্কা সবুজ রঙ রোদে জলে আরো হাল্কা হয়ে গেছেলোহার গেটেরতালা খুলে ভিতরে ঢুকলাম ভুতো বাবু আবার গেটে তালা লাগিয়ে দিলেন যাতে বাইরেরকেঊ না আসে এই সময়এবারবাইরের ঘরেরতালা খুলে ভিতরে ঢুকলাম ভুতো বাবু আমাকে বাইরের ঘরে চেয়ারেবসারজন্য বোললেন তিনি ভিতরেতারশোবারঘরে গিয়েদেখেআস্তেগেলেন অতিথি আছে কিনা? কেমন আছে? ঘুরেএসেজানালেনঅতিথিবহালতবিয়তেদেওয়ালআলমারীরতাকে বসেআছে, তাঁর জন্য অপেক্ষায় এদুবার ভুতো বাবু  ডাক্তার উকিল কে নিয়েঐঘরে ঢুকতেই অদ্ভুত অতিথি দুজনাকে চমকে দিয়ে স্পষ্ট বলে উঠলো,ডাক্তারউকিলও ভুতনাথ মহাশয় শুভ সকাল আমিও প্রত্যুত্তরে সুপ্রভাত জানালাম এবার অতিথি আমায়
প্রশ্ন করে ডাক্তার উকিল মহাশয় আপনি এঞ্জেলদের বিষয়ে কি জানেন?আমি জানাই যে এঞ্জেল একটি কাল্পনিক রুপ কথার চরিত্র দেবদুত বা পরী, মানুষের মতো দেখতে অপরুপসুন্দর দুটি পালকের ডানা থাকে এরা স্বর্গ থেকে মর্ত্তে েকোন নামে এদের অনেক গুন এদের নিয়ে বহু কল্প কাহিনী পৃথিবীর নানা দেশে নানা ভাষায় প্রচলিত আছে বাস্তবে এদের কোনো অস্তিত্ব নেই ছেলে ভুলানো কাহিনীঅতিথি আবার আমায়প্রশ্নকরে 'তাহলে  আপনার বিশ্বাসএঞ্জেল একটিনিছক কাল্পনিক ব্যাপার? আমায় দেখেও এখন ও কি সেই একই ধারনা পোষন করেন? আমি বলি আমার কাছে প্রামান্য কোন তথ্য ই নেই যা থেকে আমি স্থির সিদ্ধান্তে আস্তে পারি যে এঞ্জেল অন্য কোন আমার অজানা প্রাণীও এই রকম আকৃতির হতে পারে তা পারে, আগন্তুক অথিতির উত্তর , তবে আমার বিশেষত্বের কিছু নিদর্শণ আমি দীয়ে যাবো যাতে আপনাদের অন্তত এটুকু বিশ্বাস জন্মায় যে আমি সাধারণ রক্তমাংসের জীবনই অনান্য আর পাঁচটা প্রাণীর থেকে স্বতন্ত্র আমার চরিত্র এই দেখুন আপনি পৃথীবির যেকোন স্থানের যেকোন ভাষায় আমায় প্রশ্ন করুন আমি তার উত্তর সেই ভাষায় বা অন্য যেকোন ভাষায় দিতে সক্ষমআমি আমার জানা ভারতীয় নানা প্রদেশের ভাষা ছাড়াও স্প্যানিশ, রাশিয়ান ,জাপানী ভাষায় নানা কিছু জানতে চাইলে তক্ষুণী তার উত্তর প্রথমে সেই ভাষায় পরে বাংলায় পেয়ে গেলাম আমি অবাক হতেই শুনি অতিথি বোলছে এতেই অবাক ?আমি আপনার সমস্ত ক্রিয়া কলাপ ঘটনার বিবরণ দিতে পারি ডাক্তার ঊকিল বুঝতেই পারছেন আমি আপনাকে যখন ডাক্তার উকিল বলেই সম্বধন কোরছি তখন আপনার সব খুঁটিনাটি খবরা খবর আমার নখ দর্পণেআপনার সব গবেষণা ফলা ফল যাআজ অব্ধি প্রকাশিত হয়েছে যা হয়নি সব আমার জানা, আপনার জীবনের সব মুহুর্ত্ত আমার সামনেজ্বল জ্বল কোরছেআপ্নার বাংলো উন্মেষে যাযা আছে তার থেকে শুরু কোরে আপনার জীবনের স্মরনীয় ঘটনা গুলি মগজ চালান, কম্পিউটারিভ্রাট রহস্য,মৎস কন্যা রহস্য,আকাশ যানের বিপদ,এনাপ্যান্থাসীকোণ্ডা ,আরশুলা সব আপনি কি ভাবছেন কি কোরবেন তাও অজানা নয় এইযে ভুতনাথ মহাশয় আপনাকে যে আমাকে দেখনোর জন্য ডেকে আনবেন, ডেকে আনতে গেছেন, আপনার ফতুয়ার পকেটে যে আপনার আবিস্কৃত মাইক্রোওয়েভ অপারেটেড থার্মোলেজার ডিমিলাইজিং মিনি গান টা রাখা আছে তাও দেখতে পাচ্ছি কি ঠিক বোলছি তো? সব শুনে আমি তো থ' বনে গেলাম, মুখে কথা সরেনা, বিস্ফারিত চোখে চেয়ে আছি অতিথি বোলেই চলেছেন ঐ অস্ত্র সব আমাদের উপর প্রযোজ্য নয়, কাজ কোরবেনা চেষ্টা কোরে দেখতে পারেনআমরা দৃশ্যমান থেকে মুহুর্ত্তে অদৃশ্য হয়ে যেতে সক্ষম কিন্তু অদৃশ্য হোলে আমাদের দিক ভ্রম হয়  যত ক্ষণ না আবার দেহ ধারণ করি তাই নিতান্ত নিরুপায় না হলে আমরা অদৃশ্য হইনাআমি জানি ডাক্তার উকিল মহাশয় আমাকে আপনার পরীক্ষাগারে নিয়ে যাবার প্রবল ইচ্ছা আপনার, কিন্তু তার উপায় নাই ,যেহেতু আমার সাথে আর কোনো সঙ্গীনাই যে আমার কোনো বিপদ বা ক্ষতি হলে তা থেকে আমাকে রক্ষা কোরতে , বা বাঁচাতে সক্ষম হবে, তাছাড়া হাতে সময় নেই্‌আমার বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ এখন ও বাকী
আমি আপনার মতন একজন গুনী বৈজ্ঞাণিকের জন্য ই অপেক্ষায় ছিলাম যে কিনা আমাদের বিষয়
দুনিয়াকে জানাবে প্রচার কোরবে আমাদের বাস্তবে অস্তিত্ব, পৃথিবীর লোকের আগ্রহ জন্মাবে সাড়া পড়ে
 যাবে, তখন আমাদের নিয়ে গবেষণা শুরু হবে আমাদের গ্রহের অনুসন্ধান শুরু হবে
আমি আপনাকে একটিএকটি অমুল্য সম্পদ মাইক্রোস্পেশাল লাইফ সিগ্ন্যাল জেনারেটর কাম ট্রেশার ডিভাইস দিয়ে যাচ্ছি
 এটার সাহার্য্যে অন্য কোন গ্রহে জীবন্ত প্রানী সে যত ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র হোক না কেন থাকলে তার সংকেত পাবেন এবং এতেই অটো রেঞ্জ ডিস্ট্যান্স ফাইণ্ডার আছে ফলে দিক নির্দেশ দুরত্ব সবই পাওয়া যাবে আমরা এর ই সাহার্য্যে সব গ্রহ যেখানে জীবনের সন্ধান পাওয়া যাবে সেথায় যাই
এই ভাবেই এই রাসায়নিকের প্রভাব, নানা রকম তরঙ্গের উপস্থিতি আমার সঙ্কট সৃষ্টি কোরবে
আমাকেএকটি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র খালি চোখে ভালো দেখাই যায়না এমন একটাওষুধেরট্যাবলেট বড়ির মতন বস্তু দিলো আর বোললো এটাই হবে আগামী দিনে আপনার গবেষণার প্রধান বিষয়
আমি হাতে নিয়ে এক মনে গভীর মন সংযোগ সহকারে ওটা দেখতে লাগলাম হঠাৎ সাঁই করে শব্দে মুখ তুলে দেখি দরজা দিয়ে বিদ্যুৎ গতিতে এঞ্জেল বেড়িয়ে ঊড়ে বাগানের মধ্য দিয়ে মিলিয়ে গেলো আমি আর ভুতো বাবু হতবম্ব হয়ে গেলাম,আমাদের একদম বোকা বানিয়ে দিয়ে চলে গেলো, আর এই যন্ত্রটা চলে কিসে? কিভাবে চালায়? আদৌ এটা কোন যন্ত্র কিনা জানিনা

No comments:

Post a Comment