১)“বাংলা বর্ণ মালার ছড়া" তপন
কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
আজ ইচ্ছে জাগলো শৈশবে শেখা বর্ণমালা নিয়ে ছড়া লেখার, তাই এই ছেলে মানুষী
নেহাত ই শৈশবে ফিরে যাওয়া।
স্বর বর্ণ
অ- অতবড় সাপ অজগর, আ-আছে নদী আমোদর ।
ই- ইঁদুরেতে কাঁথা কেটেছে, ঈ- ঈগল পাখী কমে গেছে ।
উ- উট চলে মুখ টি তুলে, ঊ- সুর্য্য ওঠে ঊষা কালে ।
ঋ- পাহাড়ে থাকেন ঋষি মুনি, ৯- ৯ এর প্রয়োগ হয়না জানি।
এ- এক তারা বাঊল বাজায়, ঐ- ঐ আকাশে চাঁদ দেখা যায়।
ও- ওল ফলেছে মাটির নীচে, ঔ- ঔষধের গুনেই রোগী বাঁচে।
ব্যঞ্জন বর্ণ
ক- কলম দিয়ে লেখা হয়, খ-খড়ম পায়ে সাধু যায়
গ-গরম পড়েছে বেজায় ঘ- তাই ঘাম ঝড়ছে গায়।
ঙ-ব্যাঙ ডাকছে ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ, চ- মচকালে ভাঙ্গবে ঠ্যাঙ।
ছ- ছেলে মেয়েরা খেলা করে, জ- বাইরে বৃষ্টির জল ঝড়ে।
ঝ-ঝুমঝুমি বাজে ঝুম ঝুম করে, ঞ- বিড়াল ডাকে মিঞা মিঞা করে।
ট- টাপুর টুপুর টিনের চালে, ঠ - ঠাকুর কেমন বৃষ্টি ঢালে।
ড-ডিগ বাজি খায় কচির দল, ঢ- টাকডুমাডুম ঢাকের বোল।
ণ- মূর্ধণ্য বীণার তারে, ত- তবলা বাজাও আয়েস করে।
থ- থালায় থালায় আছে মিষ্টি, দ-দমকা এলো জোরে বৃষ্টি।
ধ- ধুণা নিয়ে ধুনুচি নাচে, ন- নদীরঘাটে নৌকা আছে।
প- পত পত করে পতাকা ওড়ে, ফ- ফাঁদ পেতে ফড়িং ধরে।
ব- বাঘ থাকে সুন্দর বনে, ভ-ভুতের ভয় ভিতুর মনে ।
ম-মৌচাকে তে মধু হয়, য- যন্ত্র তে কল কব্জা রয়।
র- অন্ধকার রাতের বেলা, ল- লাগছে ভালো লাঠি খেলা।
শ- শকুনের দৃষ্টি প্রবল, ষ-ষাঁড়ের থাকে গল-কম্বল।
স-সব সাপের বিষ থাকেনা, হ- হৈ হট্টগোল ভালো লাগেনা।
ড়-বড় রাস্তায় বড় গাড়ি যায়, ঢ়- গাঢ় রং লাগানো দরজায় ।
ৎ- ৎ দেখি চিৎ পাৎ মাঝে, য়-ভয় হয় কুকুরটা কামড়ায় পাছে।
ং- টুং টাং বাজনায় ং আছে, ঃ-নিঃস্ব মানুষের সব খোয়া গেছে।
ঁ- ঁ ঐ দেখ আকাশে চাঁদ উঠেছে, ব্যঞ্জন বর্ণ শেষ হয়েছে।
২) বর্ণমালায় সরল শব্দ গঠনএর ছড়া 'তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
বাংলা স্বর বর্ণ আর ব্যাঞ্জন বর্ণের বর্ণ মালার ছড়া ইতি পুর্বে প্রকাশ করেছি এবার
স্বর বর্ণ আর ব্যাঞ্জন বর্ণের মিশ্রণে কিভাবে সরল শব্দ গঠন করা যায় দেখি।
O+O=OO
এ+ই=এই ও+ই=ওই
এভাবে = জল, বল,ভয়, হয়
কত বড় ফল,
ঘর ময় জল
অত বড় মই
এক শত বই
শন শন ঝড় বয়
ঘন বন ভয় হয়
[ অ' এ আকার দিলে 'আ' হয়, ক এ আকার দিলে কা,ট এ আকার দিলে টা ] এই ভাবে
প্রথম বর্ণে আকার পরের টা সাধারণ প্রথম বর্ণ সাধারণ পরের টা আকার
আম,জাম, এটা, ওটা
ভাল ,দাম চটা, মটা
রাম খায় কলা, দলা
গান গায় খনা, গলা
দুটো বর্ণেই আকার দুরকম মেশানো
বাবা,কাকা, এটা ওটা আদা
দাদা, টাকা বাবা কাকা দাদা
ঝাটা , মামা
নানা, জামা
[ক এ ই= কি, খ এ ই =খি ] [ ক এ ঈ=কী, দ এ ঈ =দী ]
ক+ই=কি ,খ+ই=খি ক+ঈ=কী দ+ঈ=দী
এই ভাবে শিখেছি এই ভাবে শিখেছি
কি কি ;হি হি; ছি ছি; ঢিঢি; দীপ, ধীর ;নদী, তীর
তিন দিন,রিম ঝিম;টিক টিক,ঠিক ঠিক;ইতি উতি,মতি গতি;অলি গলি,সবি চলি,মিহি চিনি,বিকি কিনি;পিসি নিশি, দিশি শিশি
ক +উ=কু, খ+উ=খু ক+ঊ=কূ
কুল, কুল; চুল,বুল; ধুক,পুক;বুক, টুক; সরু,গরু;তরু,মরু;বটু, কটু; মধু, পটু;কুহু, কুহু;ধুধু, হুহু;
ক+এ=কে, হ+এ=হে
লেন, দেন; চেন, টেন; সেই দেশ, কেক বেশ;
জলে-ঝড়ে,খসে-পড়ে ঃঃহবে-কবে,বলে-সবে;
হেসে-খেলে, নেচে-গেলে; ; দেশে-যেতে, খেতে -পেতে
ওকার = ক+ও=কো, খ+ও=খো
কোল-খোল ;দোল-দোল; গোল গোল
ঔ কার= ক+ঔ=কৌ; ভ+ঔ=ভৌ
আজ ইচ্ছে জাগলো শৈশবে শেখা বর্ণমালা নিয়ে ছড়া লেখার, তাই এই ছেলে মানুষী
নেহাত ই শৈশবে ফিরে যাওয়া।
স্বর বর্ণ
অ- অতবড় সাপ অজগর, আ-আছে নদী আমোদর ।
ই- ইঁদুরেতে কাঁথা কেটেছে, ঈ- ঈগল পাখী কমে গেছে ।
উ- উট চলে মুখ টি তুলে, ঊ- সুর্য্য ওঠে ঊষা কালে ।
ঋ- পাহাড়ে থাকেন ঋষি মুনি, ৯- ৯ এর প্রয়োগ হয়না জানি।
এ- এক তারা বাঊল বাজায়, ঐ- ঐ আকাশে চাঁদ দেখা যায়।
ও- ওল ফলেছে মাটির নীচে, ঔ- ঔষধের গুনেই রোগী বাঁচে।
ব্যঞ্জন বর্ণ
ক- কলম দিয়ে লেখা হয়, খ-খড়ম পায়ে সাধু যায়
গ-গরম পড়েছে বেজায় ঘ- তাই ঘাম ঝড়ছে গায়।
ঙ-ব্যাঙ ডাকছে ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ, চ- মচকালে ভাঙ্গবে ঠ্যাঙ।
ছ- ছেলে মেয়েরা খেলা করে, জ- বাইরে বৃষ্টির জল ঝড়ে।
ঝ-ঝুমঝুমি বাজে ঝুম ঝুম করে, ঞ- বিড়াল ডাকে মিঞা মিঞা করে।
ট- টাপুর টুপুর টিনের চালে, ঠ - ঠাকুর কেমন বৃষ্টি ঢালে।
ড-ডিগ বাজি খায় কচির দল, ঢ- টাকডুমাডুম ঢাকের বোল।
ণ- মূর্ধণ্য বীণার তারে, ত- তবলা বাজাও আয়েস করে।
থ- থালায় থালায় আছে মিষ্টি, দ-দমকা এলো জোরে বৃষ্টি।
ধ- ধুণা নিয়ে ধুনুচি নাচে, ন- নদীরঘাটে নৌকা আছে।
প- পত পত করে পতাকা ওড়ে, ফ- ফাঁদ পেতে ফড়িং ধরে।
ব- বাঘ থাকে সুন্দর বনে, ভ-ভুতের ভয় ভিতুর মনে ।
ম-মৌচাকে তে মধু হয়, য- যন্ত্র তে কল কব্জা রয়।
র- অন্ধকার রাতের বেলা, ল- লাগছে ভালো লাঠি খেলা।
শ- শকুনের দৃষ্টি প্রবল, ষ-ষাঁড়ের থাকে গল-কম্বল।
স-সব সাপের বিষ থাকেনা, হ- হৈ হট্টগোল ভালো লাগেনা।
ড়-বড় রাস্তায় বড় গাড়ি যায়, ঢ়- গাঢ় রং লাগানো দরজায় ।
ৎ- ৎ দেখি চিৎ পাৎ মাঝে, য়-ভয় হয় কুকুরটা কামড়ায় পাছে।
ং- টুং টাং বাজনায় ং আছে, ঃ-নিঃস্ব মানুষের সব খোয়া গেছে।
ঁ- ঁ ঐ দেখ আকাশে চাঁদ উঠেছে, ব্যঞ্জন বর্ণ শেষ হয়েছে।
২) বর্ণমালায় সরল শব্দ গঠনএর ছড়া 'তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
বাংলা স্বর বর্ণ আর ব্যাঞ্জন বর্ণের বর্ণ মালার ছড়া ইতি পুর্বে প্রকাশ করেছি এবার
স্বর বর্ণ আর ব্যাঞ্জন বর্ণের মিশ্রণে কিভাবে সরল শব্দ গঠন করা যায় দেখি।
O+O=OO
এ+ই=এই ও+ই=ওই
এভাবে = জল, বল,ভয়, হয়
কত বড় ফল,
ঘর ময় জল
অত বড় মই
এক শত বই
শন শন ঝড় বয়
ঘন বন ভয় হয়
[ অ' এ আকার দিলে 'আ' হয়, ক এ আকার দিলে কা,ট এ আকার দিলে টা ] এই ভাবে
প্রথম বর্ণে আকার পরের টা সাধারণ প্রথম বর্ণ সাধারণ পরের টা আকার
আম,জাম, এটা, ওটা
ভাল ,দাম চটা, মটা
রাম খায় কলা, দলা
গান গায় খনা, গলা
দুটো বর্ণেই আকার দুরকম মেশানো
বাবা,কাকা, এটা ওটা আদা
দাদা, টাকা বাবা কাকা দাদা
ঝাটা , মামা
নানা, জামা
[ক এ ই= কি, খ এ ই =খি ] [ ক এ ঈ=কী, দ এ ঈ =দী ]
ক+ই=কি ,খ+ই=খি ক+ঈ=কী দ+ঈ=দী
এই ভাবে শিখেছি এই ভাবে শিখেছি
কি কি ;হি হি; ছি ছি; ঢিঢি; দীপ, ধীর ;নদী, তীর
তিন দিন,রিম ঝিম;টিক টিক,ঠিক ঠিক;ইতি উতি,মতি গতি;অলি গলি,সবি চলি,মিহি চিনি,বিকি কিনি;পিসি নিশি, দিশি শিশি
ক +উ=কু, খ+উ=খু ক+ঊ=কূ
কুল, কুল; চুল,বুল; ধুক,পুক;বুক, টুক; সরু,গরু;তরু,মরু;বটু, কটু; মধু, পটু;কুহু, কুহু;ধুধু, হুহু;
ক+এ=কে, হ+এ=হে
লেন, দেন; চেন, টেন; সেই দেশ, কেক বেশ;
জলে-ঝড়ে,খসে-পড়ে ঃঃহবে-কবে,বলে-সবে;
হেসে-খেলে, নেচে-গেলে; ; দেশে-যেতে, খেতে -পেতে
ওকার = ক+ও=কো, খ+ও=খো
কোল-খোল ;দোল-দোল; গোল গোল
ঔ কার= ক+ঔ=কৌ; ভ+ঔ=ভৌ
৩)ইংরাজী বর্ণ মালা ছড়া তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
(ABC ) এ, বি,সি
হাসে হিহি
(DEF) ডি, ই,এফ
গায়ে দেয় লেপ
(GHI) জি, এইচ, আই
যেন ভাই ভাই
(JKL) জে, কে, এল
প রীক্ষায় ফেল
(MNO) এম, এন, ও
মাথা কামানো
(PQR) পি, কিঊ, আর
টানে বসে দাঁড়
(STU) এস, টি, ইউ
সাগ রে ওঠে ঢেউ
(VWX) ভি, ডাব্লু, এক্স
সামনে লেখার ডেস্ক
(YZ) ওয়াই, জেড
লাল মানে রেড
৪)শিশুদের স্কুলে শিক্ষার প্রারম্ভে ঃ
শিশুদের স্কুলে শিক্ষার প্রারম্ভে খুঁজে নিই আমাদের পরিচিত পশুপাখি,কীট পতঙ্গ, ফল ফুলের নামের মাঝেই মিলে মিশে থাকা আমাদের বর্ণমালার অক্ষর গুলিকে।
স্বরবর্ণে
অ= অজগর সাপকে সবে ভয় পায়,
আ=আরশুলাতে নানা রোগ ছড়ায়।
ই= ইঁদুর ফসল খেয়ে অনিষ্ট করে,
ঈ= ঈগল পাখি অনেক উঁচুতে ওড়ে।
উ=উট মরুভুমিতে চলে,
ঊ=মোরগ ডাকে ঊষা কালে।
এ=এলিগেটর মাছ খেকো কুমীর,
ঐ-ঐরাবত নাম টা হাতির।
ব্যাঞ্জনবর্ণে
ক= কুকুর প্রভু ভক্ত জানি,
খ= খরগোশ অতি নিরীহ প্রাণী।
গ=গরু বেড়ায় মাঠে ঘাটে,
ঘ=ঘোড়া খুউব জোরে ছোটে।
ঙ=ব্যাঙ ডাকে বর্ষা কালে,
চ=চিতা থাকে ঘন জঙ্গলে।
ছ= ছাগল ভ্যা ভ্যা করে ডাকে,
জ=জিরাফের লম্বা গলা থাকে।
ঝ= ঝিঁ ঝিঁ থাকে ঝোপে ঝাড়ে,
ঞ= বিড়াল ডাকে মিঞ মিঞ করে।
ট=টিয়া পাখিতে লাল লঙ্কা খায়,
ঠ=ঠক ঠক ঠোকে কাঠ ঠোকরায়।
ড= ডলফিন ,শুশুক এক ই প্রাণী,
ঢ=ঢোঁড়া সাপের বিষ নেই জানি।
ণ=ণাগের ই অপর নাম ফণী,
ত=তিমি বিশাল জলের প্রাণী,
থ=পাইথন বা ময়াল এক সাপ মনি।
দ=দরজি পাখিই হোলো টুনটুনি।
ধ=ধণেশ পাখির লম্বা ঠোঁট বাহারী,
ন=নেকড়ে বাঘ হয় বড় শিকারী।
প=পায়রাকে বলে শান্তির দুত,
ফ=ফড়িং ওড়ে ফুড়ুত ফুড়ুত।
ব= বাঘকে যায় গভীর জঙ্গলে দেখা,
ভ= ভালুকের সারা গা লোমে ঢাকা।
ম=ম্যাকাও আর কাকাতুয়া একই জাতের ,
য=যা(জা)গুয়ার নামটা জানি এক বাঘের ।
র=র্যাট ইংরাজীতে ইঁদুরকে বলে,
ল= লাঙ্গুরের লম্বা লেজ ঝোলে।
শ=শিয়াল অতি ধুর্ত প্রাণী,
ষ=ষণ্ডবলেই ষাঁড়কে জানি।
স=সিংহ অতি হিংস্র হয়,
হ= হনুমানেরা গাছে রয়।
শিশুদের প্রশ্নোত্তরে শিক্ষা মুলক কিছু ছড়া
শিশুদের স্কুলে শিক্ষার প্রারম্ভে খুঁজে নিই আমাদের পরিচিত পশুপাখি,কীট পতঙ্গ, ফল ফুলের নামের মাঝেই মিলে মিশে থাকা আমাদের বর্ণমালার অক্ষর গুলিকে।
স্বরবর্ণে
অ= অজগর সাপকে সবে ভয় পায়,
আ=আরশুলাতে নানা রোগ ছড়ায়।
ই= ইঁদুর ফসল খেয়ে অনিষ্ট করে,
ঈ= ঈগল পাখি অনেক উঁচুতে ওড়ে।
উ=উট মরুভুমিতে চলে,
ঊ=মোরগ ডাকে ঊষা কালে।
এ=এলিগেটর মাছ খেকো কুমীর,
ঐ-ঐরাবত নাম টা হাতির।
ব্যাঞ্জনবর্ণে
ক= কুকুর প্রভু ভক্ত জানি,
খ= খরগোশ অতি নিরীহ প্রাণী।
গ=গরু বেড়ায় মাঠে ঘাটে,
ঘ=ঘোড়া খুউব জোরে ছোটে।
ঙ=ব্যাঙ ডাকে বর্ষা কালে,
চ=চিতা থাকে ঘন জঙ্গলে।
ছ= ছাগল ভ্যা ভ্যা করে ডাকে,
জ=জিরাফের লম্বা গলা থাকে।
ঝ= ঝিঁ ঝিঁ থাকে ঝোপে ঝাড়ে,
ঞ= বিড়াল ডাকে মিঞ মিঞ করে।
ট=টিয়া পাখিতে লাল লঙ্কা খায়,
ঠ=ঠক ঠক ঠোকে কাঠ ঠোকরায়।
ড= ডলফিন ,শুশুক এক ই প্রাণী,
ঢ=ঢোঁড়া সাপের বিষ নেই জানি।
ণ=ণাগের ই অপর নাম ফণী,
ত=তিমি বিশাল জলের প্রাণী,
থ=পাইথন বা ময়াল এক সাপ মনি।
দ=দরজি পাখিই হোলো টুনটুনি।
ধ=ধণেশ পাখির লম্বা ঠোঁট বাহারী,
ন=নেকড়ে বাঘ হয় বড় শিকারী।
প=পায়রাকে বলে শান্তির দুত,
ফ=ফড়িং ওড়ে ফুড়ুত ফুড়ুত।
ব= বাঘকে যায় গভীর জঙ্গলে দেখা,
ভ= ভালুকের সারা গা লোমে ঢাকা।
ম=ম্যাকাও আর কাকাতুয়া একই জাতের ,
য=যা(জা)গুয়ার নামটা জানি এক বাঘের ।
র=র্যাট ইংরাজীতে ইঁদুরকে বলে,
ল= লাঙ্গুরের লম্বা লেজ ঝোলে।
শ=শিয়াল অতি ধুর্ত প্রাণী,
ষ=ষণ্ডবলেই ষাঁড়কে জানি।
স=সিংহ অতি হিংস্র হয়,
হ= হনুমানেরা গাছে রয়।
শিশুদের প্রশ্নোত্তরে শিক্ষা মুলক কিছু ছড়া
*******************
শিশুদের প্রশ্নোত্তরের নানা প্রতিযোগীতার খেলায়, (লেখায় আর ছবিতে দু দিকে মেলানোর জন্য)সাধারণ জ্ঞান নিয়ে যে ধরণের প্রশ্ন করা হয় তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে' এবার লিখলাম কিছু ছড়া,লাগলে ভালো আরো আমি লিখবো এমনধারা।'
শিশুদের প্রশ্নোত্তরের নানা প্রতিযোগীতার খেলায়, (লেখায় আর ছবিতে দু দিকে মেলানোর জন্য)সাধারণ জ্ঞান নিয়ে যে ধরণের প্রশ্ন করা হয় তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে' এবার লিখলাম কিছু ছড়া,লাগলে ভালো আরো আমি লিখবো এমনধারা।'
১) কার বাস
কোথায়? (বাস স্থান চিহ্নিত করণ )
বাঘ থাকে জঙ্গলে,
কুমীর থাকে নদীতে।
পেঁচার বাস কোটরেতে,
মানুষ
থাকে ঘরেতে।
গর্তে সাপ ইঁদুরের বাস,
জলাশয়ে মাছের চাষ।
বাদুর ঝোলে গাছের ডালে,
হাঙর থাকে গভীর জলে।
পাখীরা অনেকে বানায় বাসা,
মৌমাছিদের চাক টি খাসা!
**************************
২) কার শক্তি
কে যোগায়? (শক্তির উৎস নির্ধারণ )
জ্বালানী গ্যাস লাগে গ্যাস উনান কে জ্বালতে,
পেট্রোল, ডিজেল চাই মোটর গাড়ী চালাতে।
কেরোসিন তেলে স্টোভ,
হ্যারিকেন জ্বলছে,
জ্বালানী হিসাবে কাঠ ,কয়লার ব্যবহার চলছে।
টর্চ, মোবাইল, এ সবেতে লাগে নানান ব্যাটারী,
পাখা, টিভি,ফ্রিজ ,এসিতে বিদ্যুৎ অতি
জরুরী।
প্রচলিতশক্তির যোগান ভাণ্ডার দিন দিন কমছে,
বিকল্প শক্তির উৎস সন্ধান তাই নিয়ত চলছে।
সুর্য্যালোকের সৌরশক্তি ব্যবহার তাই বাড়ছে,
অচিরাচরিত শক্তি হিসাবে প্রাধান্য পেয়েছে
।
*******************************
৩) কোন খেলা
কিসে হয়? (কোন খেলার সাথে কার যোগ/সমন্ধ
আছে?)
ফুটবল খেলা হয় চামড়ার বলেতে ,
ফেদারকর্ক লাগে ব্যাডমিন্টন খেলাতে।
কাঠের স্টিক আর ছোট বলে হয় হকি খেলা,
ক্যাম্বিসের বল প্রয়োজন লন টেনীসের বেলা।
টেবিলটেনীস খেলতে হলে টেবিলের প্রয়োজন,
হাল্কা ছোট প্লাস্টিকের বল তাই লাগে যে তখন।
ক্রিকেট খেলাটা হয় ডিউস বলে,
আর কাঠের ব্যাটেতে,
ক্রিকেট,হকি, ফুটবল খেলা হয় খোলা বাইরের মাঠেতে।
লুডো,তাস, দাবা, ক্যারাম যেমন ঘরের মধ্যে
হয়,
টেনিস খেলা,সাঁতার, জিমনাস্টিক এর ব্যতিক্রম নয়।
**************************************
৪) কার পথ
কোন টা? (কোন যানবাহন কোথায় চলে?)
ট্রেণ ,ট্রাম লাইনে চলে,
বাস ট্রাক রাস্তায়।
নৌকা,জাহাজ,চলে জলে,
বিমান আকাশেতে ধায়।
মহাশূণ্যে মহাকাশ যান,
দেয় অন্তঃরীক্ষে পাড়ি,
জলের নীচে ডুবো জাহাজ
একথা বলতে পারি।
****************************************
*******************
সাধারণ জ্ঞান নিয়ে এবার লিখলাম কিছু ছড়া,
লাগলে ভালো তবেই আমি লিখবো এমনধারা।
১)ঋতুর বৈচিত্র,
সাধারণ জ্ঞান নিয়ে এবার লিখলাম কিছু ছড়া,
লাগলে ভালো তবেই আমি লিখবো এমনধারা।
১)ঋতুর বৈচিত্র,
গ্রীষ্ম কালে প্রচণ্ড তাপ,
বর্ষায় বাদল ধারা ঝরে।
শরতে রোদ বৃষ্টির খেলা,
হেমন্তে শিশির পড়ে।
শীতে কাঁপে বন বনান্ত
ধরণী হন রিক্তা
বসন্তে শিমুল পলাশ
আবীর ফাগে সিক্তা।
গ্রীষ্মকালে হয় গঙ্গা পুজা ,
বর্ষায় রথ ,
অম্বুবাচী
শরতে মোদের দুর্গাপুজা
হেমন্তে দীপাবলির বাজি।
শীতেতে পিঠা পার্বন,
গঙ্গাসাগরে হয় মেলা,
বসন্তে বাগদেবীর পুজা,
আনন্দে হোলি খেলা।
*********************
২) কার বাস কোথায়?
বাঘ থাকে জঙ্গলে,
কুমীর থাকে নদীতে।
পেঁচার বাস কোটরেতে,
মানুষেরা থাকে ঘরেতে।
গর্তে সাপ ইঁদুরের বাস,
জলাশয়ে মাছের চাষ।
বাদুর ঝোলে গাছের ডালে,
হাঙর থাকে গভীর জলে।
অনেক পাখী বানায় বাসা,
মৌমাছিদের চাকটি খাসা!
**************************
৩) কার শক্তি কে যোগায়?
জ্বালানী গ্যাস লাগে গ্যাস উনান কে জ্বালতে,
পেট্রোল, ডিজেল চাই মোটর সাইকেলেতে।
কেরোসিন তেলে স্টোভ, লম্ফ, হ্যারিকেন জ্বলছে,
জ্বালানী হিসাবে কাঠ ,কয়লা এখন ও চলছে।
টর্চ, মোবাইল, এ সবেতে লাগে নানান ব্যাটারী,
পাখা, টিভি,ফ্রিজ ,এসিতে বিদ্যুৎটা জরুরী।
প্রচলিতশক্তির ভাণ্ডার দিন দিন কমছে,
বিকল্প শক্তির সন্ধান তাই নিয়ত চলছে।
সুর্য্যালোকের সৌরশক্তি ব্যবহার বেড়েছে,
অচিরাচরিত শক্তি তাই প্রাধান্য পেয়েছে ।
*******************************
৪) কোন খেলা কিসে হয়?
ফুটবল খেলা হয় সদাই চামড়ার বলেতে ,
পালকশোলার তৈরী কক ব্যাটমিন্টন খেলাতে।
কাঠের স্টিক আর ছোট বলে হকি খেলা,
ক্যাম্বিসের বল প্রয়োজন টেনীসের বেলা।
টেবিলটেনীস খেলতে টেবিলের প্রয়োজন,
হাল্কা ছোট প্লাস্টিকের বল ও লাগে তখন।
ক্রিকেট খেলার বল ডিউস নামে পরিচিত
আর কাঠের ব্যাট টাও উইলোকাঠে বিখ্যাত,
ক্রিকেট,হকি, ফুটবল খেলা হয় মাঠেতে।
উপর দিক খোলা থাকে উন্মুক্ত আকাশেতে।
লুডো,তাস, দাবা, ক্যারাম ঘরের মধ্যে হয়,
টেনিস ,সাঁতার, জিমনাস্টিক এর ব্যতিক্রম নয়।
**************************************
৫) কার পথ কোন টা?
ট্রেণ ,ট্রাম, লাইনেতে চলে,
মোটর, বাস চলে রাস্তায়।
জলে নৌকা,জাহাজ, চলে,
বিমান আকাশ পথে ধায়।
মহাশূণ্যে মহাকাশ যান,
দেয় অন্তঃরীক্ষে পাড়ি,
জলের নীচে ডুবো জাহাজ
একথা বলতে পারি।
****************************************
*********************
২) কার বাস কোথায়?
বাঘ থাকে জঙ্গলে,
কুমীর থাকে নদীতে।
পেঁচার বাস কোটরেতে,
মানুষেরা থাকে ঘরেতে।
গর্তে সাপ ইঁদুরের বাস,
জলাশয়ে মাছের চাষ।
বাদুর ঝোলে গাছের ডালে,
হাঙর থাকে গভীর জলে।
অনেক পাখী বানায় বাসা,
মৌমাছিদের চাকটি খাসা!
**************************
৩) কার শক্তি কে যোগায়?
জ্বালানী গ্যাস লাগে গ্যাস উনান কে জ্বালতে,
পেট্রোল, ডিজেল চাই মোটর সাইকেলেতে।
কেরোসিন তেলে স্টোভ, লম্ফ, হ্যারিকেন জ্বলছে,
জ্বালানী হিসাবে কাঠ ,কয়লা এখন ও চলছে।
টর্চ, মোবাইল, এ সবেতে লাগে নানান ব্যাটারী,
পাখা, টিভি,ফ্রিজ ,এসিতে বিদ্যুৎটা জরুরী।
প্রচলিতশক্তির ভাণ্ডার দিন দিন কমছে,
বিকল্প শক্তির সন্ধান তাই নিয়ত চলছে।
সুর্য্যালোকের সৌরশক্তি ব্যবহার বেড়েছে,
অচিরাচরিত শক্তি তাই প্রাধান্য পেয়েছে ।
*******************************
৪) কোন খেলা কিসে হয়?
ফুটবল খেলা হয় সদাই চামড়ার বলেতে ,
পালকশোলার তৈরী কক ব্যাটমিন্টন খেলাতে।
কাঠের স্টিক আর ছোট বলে হকি খেলা,
ক্যাম্বিসের বল প্রয়োজন টেনীসের বেলা।
টেবিলটেনীস খেলতে টেবিলের প্রয়োজন,
হাল্কা ছোট প্লাস্টিকের বল ও লাগে তখন।
ক্রিকেট খেলার বল ডিউস নামে পরিচিত
আর কাঠের ব্যাট টাও উইলোকাঠে বিখ্যাত,
ক্রিকেট,হকি, ফুটবল খেলা হয় মাঠেতে।
উপর দিক খোলা থাকে উন্মুক্ত আকাশেতে।
লুডো,তাস, দাবা, ক্যারাম ঘরের মধ্যে হয়,
টেনিস ,সাঁতার, জিমনাস্টিক এর ব্যতিক্রম নয়।
**************************************
৫) কার পথ কোন টা?
ট্রেণ ,ট্রাম, লাইনেতে চলে,
মোটর, বাস চলে রাস্তায়।
জলে নৌকা,জাহাজ, চলে,
বিমান আকাশ পথে ধায়।
মহাশূণ্যে মহাকাশ যান,
দেয় অন্তঃরীক্ষে পাড়ি,
জলের নীচে ডুবো জাহাজ
একথা বলতে পারি।
****************************************
৬) কোন প্রাণী
কি প্রকার?
বিড়াল,কুকুর,গরু,ছাগল,
গৃহ পালিত জন্তু।
বাঘ,ভাল্লুক,সিংহ,শিয়াল,
বন্য প্রাণী কিন্তু!
বন্য প্রাণী যায়না পোষা,
বিধি নিষেধ আছে,
পশু পাখী মারাও অপরাধ,
দোষী আইনের কাছে।
সকল পাখী যায়না পোষা,
তার নিয়ম কানুন আছে।
প্রকৃতির জীব প্রকৃতির মাঝে
ভালো ভাবেই বাঁচে।
বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীদেরকে
রক্ষা করতেহবে,
সবাই যদি সচেতন হয়,
তবেই রক্ষা পাবে।
************************************************
পাখির বাসা গাছের ডালে,
মাছ থাকে খালে বিলে।
মানুষ বানায় থাকার ঘর ।
হনুমান থাকে গাছের উপর।
ইঁদুর,সাপ থাকে মাটির গর্তে,
পেঁচার বাস গাছের কোটরেতে।
বন্য প্রাণীরা থাকে জঙ্গলে,
হাঙর, তিমি সাগর জলে।
***********************************************
লাইন ধরে ট্রেণ ধায়,
রাস্তায় যানবাহন যায়।
কিছু যান বাহন জলে চলে,
ডুবোজাহাজ জলের তলে।
উড়োজাহাজ আকাশ পথে,
মহাকাশ যান যায় মহাকাশেতে।
*****************
বিড়াল,কুকুর,গরু,ছাগল,
গৃহ পালিত জন্তু।
বাঘ,ভাল্লুক,সিংহ,শিয়াল,
বন্য প্রাণী কিন্তু!
বন্য প্রাণী যায়না পোষা,
বিধি নিষেধ আছে,
পশু পাখী মারাও অপরাধ,
দোষী আইনের কাছে।
সকল পাখী যায়না পোষা,
তার নিয়ম কানুন আছে।
প্রকৃতির জীব প্রকৃতির মাঝে
ভালো ভাবেই বাঁচে।
বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীদেরকে
রক্ষা করতেহবে,
সবাই যদি সচেতন হয়,
তবেই রক্ষা পাবে।
************************************************
পাখির বাসা গাছের ডালে,
মাছ থাকে খালে বিলে।
মানুষ বানায় থাকার ঘর ।
হনুমান থাকে গাছের উপর।
ইঁদুর,সাপ থাকে মাটির গর্তে,
পেঁচার বাস গাছের কোটরেতে।
বন্য প্রাণীরা থাকে জঙ্গলে,
হাঙর, তিমি সাগর জলে।
***********************************************
লাইন ধরে ট্রেণ ধায়,
রাস্তায় যানবাহন যায়।
কিছু যান বাহন জলে চলে,
ডুবোজাহাজ জলের তলে।
উড়োজাহাজ আকাশ পথে,
মহাকাশ যান যায় মহাকাশেতে।
*****************
ছড়ায় শিশুদের সাধারণ জ্ঞান" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
আমরা ছড়াতে ধাপে ধাপে শিখবো ১) আমার পরিচয় ২)আমার পরিবার ৩)শরীরের পরিচয় ৪)গাছপালার কথা ৫)ফুলের পরিচয় ৬)ফলের পরিচয় ৭)সবজির পরিচয় ৮)জড় ও জীবের কথা ৯)পোষা, বুনো মরু প্রাণী ১০)মাছের কথা ১১)কীট পতঙ্গের কথা ১১) সরীসৃপদের কথা ১২)পাখির কথা ১৩) সমাজ বন্ধুদের কথা ১৪)যানবাহনের কথা ১৫) খেলাধুলার কথা ১৫)আকৃতির কথা ১৬)রং এর সাথে পরিচয় ১৭) জেনে রাখা ভালো ১৮) আমাদের দেশের কথা ১৯) স্মরণীয় দিনের কথা ২০)ভারতবর্ষের দর্শনীয় স্থান ২১) ভারতবর্ষের স্মরণীয় ব্যাক্তি
পাঠক্রম অনুসারে সমস্ত বিষয় গুলি লেখা হয়েছে তাই তাল,ছন্দ,মাধুর্য্যের ঘাটতি আছে,পরবর্তী সময়ে এগুলি সংশোধন ক রার ইচ্ছা আছে,ত্রুটি মার্জনীয়।
(শব্দের বানানে ত্রুটি,ছড়ার ছন্দের ঘাটতি,যতি চিহ্নের সন্নিবেশে ত্রুটি মার্জনীয়)
চারিপাশে যাহা আছে তারি পরিচয়,
সবকিছু জানাকে সাধারণ জ্ঞান কয়।
পরিচয়ের মধ্যে থাকলে বিশেষ জ্ঞান,
তাহাকেই সাধারণত বলে বিজ্ঞান।
১)আমার পরিচয় ঃ-
নিজের সর্ম্পকে যখন সব জানানো হয় ;
তাহাকেই বলে সবে নিজের পরিচয়।
নিজের নাম,বাবা-মার নাম, বাসস্থানের পরিচয়,
এটাকেই সাধারণতঃ প্রাথমিক পরিচিতি কয়।
গ্রামের নাম,শহরের নাম,ডাকঘর ও থানা,
এগুলো নিয়ে হয় বিস্তারিত ঠিকানা।
বিস্তারিত ঠিকানায় জেলার নাম ও থাকে,
যোগাযোগের জন্য ফোন নং টাও লেখে।
শিক্ষার পরিচয় দিতে কোন শ্রেণীতে পড়ি?
বিদ্যালয়ের নামটা ও এখানে বিশেষ জরুরী।
ভারত বর্ষ মোদের দেশ, রাজ্য পশ্চিম বঙ্গ,
মাতৃভাষা বাংলা আছে সদাই মোর সঙ্গ।
২) আমার পরিবার ঃ-
যাদের সাথে থাকি আমি সম্পর্ক আমার,
তাকেই বলে সবাই, আমার পরিবার।
বাবার বাবা ঠাকুর দা, ডাকি তাকে দাদাই,
বাবার মা ঠাকুরমা ঠাকমা বলি তাই।
আমি ছাড়াও একটি বোন আছে আমার,
বাবা,মা সবাইকে নিয়ে আমার পরিবার।
বাবার দাদা জেঠু হন,কাকা বাবার ভাই,
বাবার বোনকে বলে পিসি জানি তা সবাই।
মায়ের বোন মাসী আর মায়ের ভাই মামা,
মায়ের বাবা দাদু হন মায়ের মা হন দিদিমা।
৩) শরীরের পরিচয় ঃ
চোখ,কান, নাক, মুখ,
গলা, কাঁধ,পীঠ,বুক।
হাত,পা, পায়ের পাতা,
কোমর,পেট,চুল আর মাথা।
দুটি পায়েই আছে হাঁটু ও গোড়ালি,
হাতেতে কনুই থাকে,হাত পায়ে অঙ্গুলী।
মোরা দুটি চোখ দিয়ে দেখি সব,দুটি কানে শুনি,
একটি নাক দিয়েই শ্বাস প্রশ্বাস ও গন্ধ শুঁকি জানি।
কাজ করতে হাতের খুউব ই দরকার,
অঙ্গ প্রত্যঙ্গের তাই, প্রয়োজন সবার।
পা দিয়ে দৌড়াই করি হাঁটা চলা,
মুখের কাজ খাওয়া আর কথা বলা।.
৪) গাছ পালার কথা ঃ
মাটি ভেদ করে বাড়ে, চার পাশে দেখি,
উদ্ভিদ গাছপালা তাকেই ব লে থাকি।
অনেক গাছের পাতা, কাঁচাতেই খাই,
যেমন পান পাতা সর্বত্র দেখতে পাই।
৫)ফুলের কথা ঃ
গাছ থেকে বহু রকম ফুল মোরা পাই,
নানা ভাবে তার ব্যবহার দেখি যে সদাই।
বিভিন্ন রং আর গন্ধের মাঝে,
ফুলের দরকার নানা বিধ কাজে।
নানাবিধ পুজা আর্চায় নানা ফুল লাগে,
গৃহ-মঞ্চসজ্জায় দরকার সবার আগে।
লাল ফুল জবাফুল আর বেলফুল সাদা ,
অপরাজিতা নীলরংএর হলুদ বর্ণের গাঁদা।
সাদা ফুল সাধারণত রাতের বেলা ফোটে,
রঙ্গীন ফুল দিনের আলোয় বর্ণময় হয়ে ওঠে।
শিঊলি,চাঁপা রাতে ফুটে রাতে ঝড়েযায়,
কুমড়ো,সজনে,বক,মোচা রান্না করে খায়।
লবঙ্গ গাছের ফুল শুকিয়ে মশলা বানাই,
শালুক,জলপদ্ম ফোটে জলে জলেতেই পাই।
গন্ধ হীন সুর্য্যমুখী ,গোলাপের সুগন্ধ আছে,
ক্যাক্টাস কাঁটাময় অনেক ফুলেও কাঁটা আছে।
চাঁপা,বেলফুল গরম কালে,কদম, কামিনী ফুল বর্ষায়
শিউলি,পদ্ম শরতের ফুল, ডালিয়া ,গাঁদা শীতে পাওয়া যায়।
পদ্ম মোদের জাতীয় ফুল সকলেই তা জানি,
গোলাপ অতি সুন্দর তাই তো ফুলের রানী।
৬)ফলের কথা ঃ
গাছের ফুল থেকে যে ফল হয়,
একথা তো কারো অজানা নয়।
একটা ফুল থেকে একটা ফল,
আম, জাম, লিচু এই সকল।
অনেক ফুল থেকে একটা পাই,
কাঁঠাল , আনারস ফল এমনটাই।
একটা ফুল থেকেঅনেক ফল পাই,
নোনা, আতা এর উদাহরণ তাই।
আম আমাদের জাতীয় ফল,রসাল ফল বলে,
আনারসের মাথায় পাতা,পানী ফল হয় জলে।
কাঁঠালের গায়ে কাঁটা,তেঁতুল খেতে টক ভারি,
আপেলের খোসা সমেত আমরা খেতে পারি।
কমলালেবু কমলা রং এর, কলা পাকলে হ লুদ পাই,
পেঁপে কাঁচা পাকা দু রকম ই আমরা সবাই খাই।
তরমুজের বাইরে সবুজ লাল রঙ হয় ভিতরে,
গরম কালে ফলে লিচু, আঙুর শীত কালে ধরে।
শিমুল কার্পাসের ফল থেকে তুলো পাই,
এঁচোড়,পেঁপে, কাঁচাকলা রান্না করে খাই।
বাদাম সুপারি হল রসহীন শুষ্ক ফল,
ডাব, তরমুজ তৃষ্ণামেটায় ভিতরে থাকে জল।
মশলা হিসাবে এলাচ ব্যবহার করা হয়,
সাবান ফল হিসাবেই রিঠার পরিচয়।
বাদাম,সয়াবীন, সরষে বীজ থেকে তেল পাই,
বাদাম, চীনাবাদামের বীজ মোরা খাই।
আম, লিচুর একটি বীজ পাই একটি ফলেতে,
অনেক বীজ দেখতে পাই কাঁঠাল ,আতাতে।
৭)সবজি বা ফসলের কথা ঃ
জমিতে চাষ করে সবজি বা ফসল পাই,
এই জমিতে চাষ করেন যিনি চাষি ভাই।
মাটির তলায় ফলছে মুলো,
বেগুনি রং এর বেগুন গুলো'
উচ্ছে সবজির স্বাদ তিতো,
ফুলকফি হয় ফুলের মত।
কচু পাওয়া যায় বারো মাস,
বেশী হয় এখন আলুর চাষ।
টমাটো হয় পাকলে লাল,
লঙ্কা খেলে লাগবে ঝাল।
বাঁধা কপির চাষ শীত কালে,
ঝাঁঝালো সবজি আদাকে বলে।
সারা বছর কুমড়োর ফলন,
রসুনের রং সাদা মতন।,
ধান,যব,গম এগুলি গাছের ফল,
চাষেতে উৎপন্ন ক্ষেতের ফসল।
চাল,চিড়া,মুড়ি,খই, ধান থেকে সব পাই,
গম থেকে হয় যে আটা, ময়দা, সুজি যা খাই।
মুগ,মুসুর,ছোলা,অড়হর,মটর পরিচিত ডাল,
এগুলি ফসলের শুকনো বীজ জানি চিরকাল।
মটরশুঁটি ফসলের বীজ,ভুট্টাপুড়িয়ে খাই,
হিম ঘরে আলু থাকে ভালো, সারা বছর পাই।
অনেক ফসলে আমরা ঔষধি গুন পাই,
কফি আসে ফল থেকে যা সকলে খাই।
৮)জড় ও জীবের কথা ঃ
চলা ফেরা করেনা ,যার প্রাণ নাই,
এরাই জড় বস্তু চার পাশেতে পাই।
ইঁট,টেবিল,বই, পাথর,নানা রকম খেলনা,
সবই জড় বস্তু এগুলি তার ই কিছু নমুনা।
চলা ফেরায় সক্ষম ভিতরেতে আছে প্রাণ,
জীবন্ত প্রাণী অনড় থাকেনা বদলায় অবস্থান।
মানুষ ,পশু, পাখি,কীট,পতঙ্গ,এমন সজীব প্রাণী,
চারপাশে পরিচিত জীব এদের কথা মোরা জানি।
ক্রমশঃ-------------------------------------
ছড়ায় শিশুদের সাধারণ জ্ঞান" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
-পূর্বে প্রকাশিত( ১)থেকে( ৮):: ১) আমার পরিচয় ২)আমার পরিবার ৩)শরীরের পরিচয় ৪)গাছপালার কথা ৫)ফুলের পরিচয় ৬)ফলের পরিচয় ৭)সবজির পরিচয় ৮)জড় ও জীবের কথা এর পর (শব্দের বানানে ত্রুটি,ছড়ার ছন্দের ঘাটতি,যতি চিহ্নের সন্নিবেশে ত্রুটি মার্জনীয়)
৯)পোষাপ্রাণী,বুনো প্রাণী, ও মরু প্রাণী
কিছু প্রাণী আছে যারা মানুষের পোষ মানে,
সকলে বলে পোষ্য জীব,ডাকে সেই নামে।
গোরু,ছাগল,কুকুর ,বিড়াল,ভেড়া এমন হয়,
এদের এজন্য গৃহ পালিত জন্তু হিসাবে প রিচয়।
যে প্রাণীরা বাস করে ঘন বন জঙ্গলে,
তাদেরকে বুনো প্রাণী সকলেই বলে।
বাঘ,সিংহ, ভাল্লুক, গণ্ডার এমনবুনো প্রাণী,
অতিশয় হ্রিংস্র এরা সকলেই তা জানি।
মরুভুমির বালিতে উট অনায়াসে চলে,
তাই উটকে মরুভুমির জাহাজ সকলে বলে।
যে প্রাণীরা বের হয়না দিনে, বের হয় রাত্রি কালে,
সেই সব প্রাণীদের সাধারণত নিশাচর প্রাণী বলে।
শিয়াল,বাদুর,পেঁচা হল এমন নিশাচরের উদাহরণ,
রাতের বেলা চলাফেরা ,শিকার করে তখন।
বাঘ আমাদের জাতীয় পশু,সিংহ হল পশুর রাজা,
হাতি সবথেকে বড় পশু, ঘোড়া দাঁড়িয়ে ঘুমায় সোজা।
গরু ভীষন উপকারি,শেয়াল দেখি চালাকিতে সেরা,
জিরাফ পারেনা ডাকতে,জেব্রারগায়ে সাদা কালো ডোরা।
গণ্ডারের নাকে খড়গ থাকে,কুকুর হয় প্রভুভক্ত,
জল হস্তী ডাঙ্গায় ,জলে থাকতে দুজায়গায় অভ্যস্ত ।
ডায়নোসরেরা বিলুপ্ত আজ তাদের জীবিত অস্তিত্ব নাই,
তাদের সব বর্ণনা আমরা ইতিহাসেতে পাই।
১০)মাছেদের ও সরীসৃপের কথা
জলেতে থাকে মাছ,তাদের বাচ্চাকে বলে পোনা,
সমুদ্রে হাঙরের বাস,চিংড়ি জলের পোকা জানা।
মাছ পাখনা দিয়ে সাঁতার কাটে জলে,
সাপের মত দেখতে, বান মাছ বলে।
উড়ুক্কু মাছ উড়তে পারে,ইলিশ ওঠে বর্ষা কালে,
শ্যাওলা,পোকা ,কেঁচো খেয়ে, মাছ বাঁচে জলে।
মাগুর,শিঙ্গির নেইকো আঁশ, কই ডাঙ্গায় চলে,
মাছের চোখে পলক নেই তাই ঘুমায় চোখ মেলে।
ব্যাঙের বাচ্চা ব্যাঙাচি ,ব্যাঙ জলে ডাঙ্গায় থাকে,
এমন দু জায়গায় থাকে যারা উভচর বলি তাকে।
তিমি জলে বৃহত্তম স্তন্যপায়ী,বেজায় জোর গায়,
কুমীর নদীর জলে থাকে কিন্তু ডিম পাড়ে ডাঙ্গায়।
শামুক, কচ্ছপ পিঠে শক্ত খোলস নিয়ে বেড়ায়,
বিপদের আভাস পেলে এই খোলসের মধ্যে লুকায়।
বুকে ভর দিয়ে যারা হেঁটে ফিরে চলে,
সাধারণত তাদের সরীসৃপ প্রাণী বলে।
সবচেয়ে বড় সাপ, নাম তার ময়াল,
কেঊটের মারাত্মক বিষ অতিব ভয়াল।
ঘরেতে সরীসৃপ, টিক টিকি রয়,
অতিকায় সরীসৃপ কুমীর হয়।
কচ্ছপ বাঁচিয়া থাকে দীর্ঘকাল ধরে,
প্রয়োজনে গিরগিটির রং বদল করে।
১১)কীট পতঙ্গের কথা
যে পোকার থাকেনা ডানা কীট বলে জানি,
কীটের থাকিলে ডানা তাকে পতঙ্গ মানি।
প্রজাপতি নানা রঙ্গের দেখতে পাওয়া যায়,
ফুলে ফুলে ঘুরে মধু মৌমাছিতে খায়।
মাকড়সা তার মুখের লালায় সুন্দর জাল বোনে,
জীবানু যে ছড়ায় মাছি সকলেই তা জানে।
আরশুলার বাস হল নোংরা দুষিত জায়গায়,
মশারা হুল ফুটিয়ে রক্তে রোগ জীবানু ছড়ায়।
পতঙ্গদের আমরা দুভাগে ভাগ করতে পারি,
মশা,মাছি অপকারী , মৌমাছি ,প্রজাপতি উপকারী।
কীটেদের মধ্যেও এমন দুটি ভাগ দেখা যায়,
কেঁচো উপকারী আর ছাড়পোকা রক্ত শুষে খায়।
মৌমাছির বাসাকে সবাই মৌচাক বলে।
মধু আর মোম জানি সেখানেতে মেলে।
রেশম পোকার গুটী থেকে রেশম পাওয়া যায়,
প্রজাপতি, মথের ডিম থেকে শুঁয়ো পোকা জন্মায়।
শুঁয়োপোকার লালায় খোলস তাকে ঢেকে রাখে,
এই শুঁয়োপোকার যে খোলস গুটী বলে তাকে।
প্রজাপতি ডানা মেলে থাকে যখন তারা বসে,
মথ ডানা গুটিয়ে বসে দেখবে তা চারপাশে ,
১২)পাখির কথা
খেচর পাখি তারা যারা আকাশেতে চরে,
জলচর পাখি চরে জলাশয়ের ভিতরে।
পাখি তার গলা পুরো ঘোরাতে পারে,
আকাশে ওড়ে তারা ডানার জোরে।
এমু, পেঙ্গুইন,উটপাখি, পারেনাকো ঊড়তে।
কোকিল, পাপিয়া, পারেনাকো নিজ বাসা বানাতে।
উল্টানো কুঁজো যেন বাবুই এর বাসা খানা,
আলো জ্বালতে জোনাকী পোষে এটা সবার জানা।
টুনটুনি পাতা সেলাই করে বানায় তার বাসা,
এজন্যই দর্জি পাখি নামটি তার খাসা।
সুন্দর ময়ুর এই দেশের জাতীয় পাখি,
মাছরাঙ্গাকে জল থেকে মাছ খেতে দেখি।
কোকিল হল গায়ক পাখি,
চারপাশে শালিখ, চড়ুই দেখি।
ময়না কথা নকল করে,
সবুজ রঙএর টিয়া ওড়ে।
উটপাখি হল বেশ লম্বা পাখি,
বরফের দেশে পেঙ্গুইন দেখি।
সাদা পায়রাকে শান্তির দুত বলে,
নিশাচর পেঁচা বের হয় রাত্রি কালে।
কাক ঝাড়ুদার নামেই খ্যাত,
বাজ ও শিকারি পাখি ঈগলের মত।
কাঠঠোকরা কাঠুরে পাখি,ফিঙে হল পাহারাদার,
সাঁতারু পাখি হাঁস,ডাহুক,বক জলেতে দেয় সাঁতার।
পাখি তার ঠোঁট দিয়ে অনেক কাজ ই পায়,
পালকগোছানো,বাসা বানানো ,বাচ্চাকে খাওয়ায় ।
ঠোঁট দিয়ে লড়াই করে এটা প্রয়োজনীয় হাতিয়ার,
ধনেশ পাখির বেশ বড় ঠোঁট জানা আছে সবার।
ঠুক ঠুক একটা শব্দ ,করে তালে তালে ,
বসন্তবৌরি কে কাঁসাই পাখি এজন্য বলে।
ঘু ঘু হল নিরীহ পাখি, দোয়েল শিস দিতে পারে,
হাড় গিলা রা পচা গলা নোংরা, খেয়ে সাফ করে।
সরু গাছের ডাল,শ্যাওলা এমন যা কিছু পায়,
জলে ভাসন্ত বাসা পানকৌড়ি ,তা দিয়ে বানায়।
হামিং বার্ড পৃথিবীতে ক্ষুদ্রতম পাখি জেনো,
নিউজিল্যাণ্ডের কিঊই পাখির ডানা নেই কোনো।
১৩)সমাজবন্ধুদের কথা ঃ
সমাজের যারা করেন উপকার সমাজ বন্ধু তারা,
তাদের জীবনের কথা খুব কম ই জানি মোরা।
দেশের সীমান্ত রক্ষা করেন মহান সেনাগন।,
চাষীভাইদের জন্য পাই শস্য আনাজের ফলন।
জলাশয়ে মাছ , ধরেন জেলে ভাই,
এনাদের জন্য মোরা খাবার মাছ পাই।
গোয়ালা ভাই দেন দুধের যোগান,
তাঁতি ভাই তাঁত বুনে কাপড় বানান।
দরজি ভাই জামা কাপড় করেন সেলাই,
মেথর ঝাড়ুদারভাই এর কাজ হল নোংরা সাফাই।
ময়লা জামা কাপড় কেচে পরিস্কার করেন ধোপা ভাই,
নখ,চুল ,দাড়ি কাটতে মোদের নাপিত ভাইকে চাই।
শ্রমিক ভাই কল কারখানায় কত জিনিস করেন,
মুচি ভাই ছেঁড়া চামড়ার জুতা ব্যাগ সব সারেন।
ডাক্তার বাবু চিকিৎসা করে রোগব্যাধি সারান,
রাজমিস্ত্রী বাড়ি,ঘর,দোর সবকিছু বানান।
কাঁচা ঘর বাড়ি ঘরামি ভাই করেন তৈয়ার,
সোনা রুপার গহনা বানানো কাজ স্যাঁকরার।
পিওন করেন চিঠি বিলি, মাটির জিনিস বানান কুমোর,
গাছপালা দেখেন মালী ভাই,কাঠের কাজ করেন ছুতোর।
লোহার জিনিস বানান কামার,পুলিশ শাসন-শান্তি রক্ষায়,
সমাজের নানা প্রয়োজনে এদের সেবা পাওয়া যায়।
শিক্ষক বিদ্যালয়ে মোদের বিদ্যা করেন দান,
শিক্ষিত হলে তাই হয় সমাজের কল্যান।
১৪)যান বাহনের কথা ঃ
রাস্তা বা স্থল দিয়ে স্থল যান চলে,
জলযান সেই গুলি যা চলে জলে।
আকাশযান আকাশ পথে পাড়ি দেয় ,
ভুতল যান পাতাল রেল মাটির নীচে যায়।
ট্রেণ ,ট্রাম লাইনে চলে, বাস, ট্রাক,চলে রাস্তায়।
নৌকা,জাহাজ,চলে জলে,বিমান আকাশেতে ধায়।
মহাশূণ্যে যায় মহাকাশ যান,দেয় অন্তঃরীক্ষে পাড়ি,
জলের নীচে ডুবো জাহাজ,একথা বলতে পারি।
যন্ত্রের দ্বারা চলে যে যান তাদের কে যন্ত্র যান বলে,
মানুষে টানে রিক্সা,ঠেলা,পশুতে টানা গাড়িও চলে।
ট্রাফিক পুলিস শহরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে,
আলোক সঙ্কেতে নিশানা থাকে পথের ধারে।
১৫)খেলাধুলার কথা ঃ
কাবাডি মোদের জাতীয় খেলা আর প্রিয় খেলা ফুটবল,
দাবা,লুডো,ক্যারাম ঘরেবসে খেলে,ক্রিকেট এগারোজনের দল।
ফুটবল খেলা হয় চামড়ার বলেতে ,
ফেদারকর্ক লাগে ব্যাডমিন্টন খেলাতে।
কাঠের স্টিক আর ছোট বলে হয় হকি খেলা,
ক্যাম্বিসের বল প্রয়োজন লন টেনীসের বেলা।
টেবিলটেনীস খেলতে হলে টেবিলের প্রয়োজন,
হাল্কা ছোট প্লাস্টিকের বল লাগে যে তখন।
ক্রিকেট খেলাটা হয় ডিউস বলে আর কাঠের ব্যাটেতে,
ক্রিকেট,হকি, ফুটবল খেলা হয় খোলা বাইরের মাঠেতে।
লুডো,তাস, দাবা, ক্যারাম যেমন ঘরের মধ্যে হয়,
টেনিস খেলা,সাঁতার, জিমনাস্টিক এর ব্যতিক্রম নয়।
শারিরিক শক্তি সামর্থ্য লাগে এথেলেট খেলাতে,
দৃষ্টি শক্তি একাগ্রতা দরকার বন্দুক ছোঁড়া, তীরন্দাজিতে।
ক্রিকেট খেলার মাঠে যেখানে ব্যাট ,বল করা হয়ে থাকে,
দুদিকে থাকে উইকেট, মাঝের অংশ পিচ বলে তাকে।
(শব্দের বানানে ত্রুটি,ছড়ার ছন্দের ঘাটতি,যতি চিহ্নের সন্নিবেশে ত্রুটি মার্জনীয়)
ক্রমশঃ-------------------------------------
রাস্তা বা স্থল দিয়ে স্থল যান চলে,
জলযান সেই গুলি যা চলে জলে।
আকাশযান আকাশ পথে পাড়ি দেয় ,
ভুতল যান পাতাল রেল মাটির নীচে যায়।
ট্রেণ ,ট্রাম লাইনে চলে, বাস, ট্রাক,চলে রাস্তায়।
নৌকা,জাহাজ,চলে জলে,বিমান আকাশেতে ধায়।
মহাশূণ্যে যায় মহাকাশ যান,দেয় অন্তঃরীক্ষে পাড়ি,
জলের নীচে ডুবো জাহাজ,একথা বলতে পারি।
যন্ত্রের দ্বারা চলে যে যান তাদের কে যন্ত্র যান বলে,
মানুষে টানে রিক্সা,ঠেলা,পশুতে টানা গাড়িও চলে।
ট্রাফিক পুলিস শহরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে,
আলোক সঙ্কেতে নিশানা থাকে পথের ধারে।
১৫)খেলাধুলার কথা ঃ
কাবাডি মোদের জাতীয় খেলা আর প্রিয় খেলা ফুটবল,
দাবা,লুডো,ক্যারাম ঘরেবসে খেলে,ক্রিকেট এগারোজনের দল।
ফুটবল খেলা হয় চামড়ার বলেতে ,
ফেদারকর্ক লাগে ব্যাডমিন্টন খেলাতে।
কাঠের স্টিক আর ছোট বলে হয় হকি খেলা,
ক্যাম্বিসের বল প্রয়োজন লন টেনীসের বেলা।
টেবিলটেনীস খেলতে হলে টেবিলের প্রয়োজন,
হাল্কা ছোট প্লাস্টিকের বল লাগে যে তখন।
ক্রিকেট খেলাটা হয় ডিউস বলে আর কাঠের ব্যাটেতে,
ক্রিকেট,হকি, ফুটবল খেলা হয় খোলা বাইরের মাঠেতে।
লুডো,তাস, দাবা, ক্যারাম যেমন ঘরের মধ্যে হয়,
টেনিস খেলা,সাঁতার, জিমনাস্টিক এর ব্যতিক্রম নয়।
শারিরিক শক্তি সামর্থ্য লাগে এথেলেট খেলাতে,
দৃষ্টি শক্তি একাগ্রতা দরকার বন্দুক ছোঁড়া, তীরন্দাজিতে।
ক্রিকেট খেলার মাঠে যেখানে ব্যাট ,বল করা হয়ে থাকে,
দুদিকে থাকে উইকেট, মাঝের অংশ পিচ বলে তাকে।
(শব্দের বানানে ত্রুটি,ছড়ার ছন্দের ঘাটতি,যতি চিহ্নের সন্নিবেশে ত্রুটি মার্জনীয়)
ক্রমশঃ-------------------------------------