আগাগোড়া আবোল তাবোল ছড়ায় ভরা প্রকাশনার তারিখ
ফেসবুক ব্লগ অনান্য
( ১ ) )আবোলে তাবোলে ০৪/০২/১৫
(২) )আবোলে তাবোলে)য হাঁচির বহর ১৫/০২/১৬))
৩) আবোলে তাবোলে গল্পশোনো ১৫/০৩/২৩
৪))আবোলে তাবোলে (২) ভুলো মন ১১/০৩/১৫
৫) ) আবোলে তাবোলে বোলে তাবোলেপরিক্রমআ ১৫/০৩/১৮
৬ আবোলে তাবোলে - "আজব আইন" ০৬/০৩/১৫
৭)) আবোল হুলোর ধ্বনি ১৫/০২/২৭
৮)আবোলে তাবোলে পেঁচো পাঁচু ০২/০৩/১৫
৯)আবোলে তাবোলে-"ট্যাঁশ গরু প্রসঙ্গে" ০৪/০৩/১৫
১০)আবোলে তাবোলে ()বলতে পারো? ২০/০২/১৫
১১)আবোলে তাবোলে-"সাবধান" ২৫/০২/১৫
১২)) ম ন্ত্রী ও যাদুকর ১ ১৫/০৩/১৩
(১৩) ) ম ন্ত্রী ও যাদুকর ২
(১৪) )আবোলে তাবোলে " হাসির ছড়া" ০৯/০২/১৫
১৫)) আবোলে তাবোলে- লাল লাগ লাগ জোড়সে লড়াই ০৯/০৩/১৫
১৬)) আবোলে নোটবুকেতে লেখা ১৬/০৩/১৫
১৭)) আবোলে তাবোলে -" ষষ্টীচরণের হাল" ১৮/০২/১৫
১৮)) আবোলে তাবোলে - " শব্দ বাহার" ১৫/০৪/১৫
(১৯) আবোলে তাবোলে রুই কচ্ছপ ১৫/০২/২৩
২০)) আবোলে তাবোলে পাত্রী ভালোই ১৩/০২/১৫
২১)) আবোলে তাবোলে " দুর্গাদাসের আজব গাড়ি" ২৪/১১/১৪
২২)) আবোলে-তাবোলে " হাম্বাগ্রের রাজা, ২০/১১/১৪
(২৩) জাফ্রিকা,... ১৪/১১/১৪
২৪)) আবোলে তাবোলে "সুকুমার ল্যাণ্ড আজব সিটি" ০২/০২/১৫
ফেসবুক ব্লগ অনান্য
( ১ ) )আবোলে তাবোলে ০৪/০২/১৫
(২) )আবোলে তাবোলে)য হাঁচির বহর ১৫/০২/১৬))
৩) আবোলে তাবোলে গল্পশোনো ১৫/০৩/২৩
৪))আবোলে তাবোলে (২) ভুলো মন ১১/০৩/১৫
৫) ) আবোলে তাবোলে বোলে তাবোলেপরিক্রমআ ১৫/০৩/১৮
৬ আবোলে তাবোলে - "আজব আইন" ০৬/০৩/১৫
৭)) আবোল হুলোর ধ্বনি ১৫/০২/২৭
৮)আবোলে তাবোলে পেঁচো পাঁচু ০২/০৩/১৫
৯)আবোলে তাবোলে-"ট্যাঁশ গরু প্রসঙ্গে" ০৪/০৩/১৫
১০)আবোলে তাবোলে ()বলতে পারো? ২০/০২/১৫
১১)আবোলে তাবোলে-"সাবধান" ২৫/০২/১৫
১২)) ম ন্ত্রী ও যাদুকর ১ ১৫/০৩/১৩
(১৩) ) ম ন্ত্রী ও যাদুকর ২
(১৪) )আবোলে তাবোলে " হাসির ছড়া" ০৯/০২/১৫
১৫)) আবোলে তাবোলে- লাল লাগ লাগ জোড়সে লড়াই ০৯/০৩/১৫
১৬)) আবোলে নোটবুকেতে লেখা ১৬/০৩/১৫
১৭)) আবোলে তাবোলে -" ষষ্টীচরণের হাল" ১৮/০২/১৫
১৮)) আবোলে তাবোলে - " শব্দ বাহার" ১৫/০৪/১৫
(১৯) আবোলে তাবোলে রুই কচ্ছপ ১৫/০২/২৩
২০)) আবোলে তাবোলে পাত্রী ভালোই ১৩/০২/১৫
২১)) আবোলে তাবোলে " দুর্গাদাসের আজব গাড়ি" ২৪/১১/১৪
২২)) আবোলে-তাবোলে " হাম্বাগ্রের রাজা, ২০/১১/১৪
(২৩) জাফ্রিকা,... ১৪/১১/১৪
২৪)) আবোলে তাবোলে "সুকুমার ল্যাণ্ড আজব সিটি" ০২/০২/১৫
১)আবোলে তাবোলে
আবোলে তাবোলে তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
ওরে ভোলা, ঝুলিয়ে
ঝোলা চললি কোথায়? দৌড়ে আয় ,
রাজার পিসি ছাদে বসি, দিচ্ছে বড়ি দেখবি আয় ।
ও প্যালারাম, গায়ে ঝরে ঘাম, ছুটিস কেনো অমন করে ?
দ্যাখ শ্যামাদাস
, করে হাঁস ফাঁস, খাচ্ছিলো হুঁকা মৌজ করে।
এখন সময় বদলে গেছে, রেডিমেডের যুগ এসেছে।
ন্যড়া যায়না বেল তলাতে, মন নেই তার খেলা ধুলাতে ।
নাচ গান শেখে সে নিয়ম করে, সময় কোথা সে পাবে ওরে ?
সেলিব্রেটি তাকে হতেই হবে, ফালতু সময় কোথায়
পাবে?
ইঁদুর দৌড়ে নামতে হবে, তবেই তো সে টিকে রবে।
2)আবোলে-তাবোলে "হাঁচির বহর" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
বাপরে এমন হাঁচির
বহর কেউ কখনো দেখেছ?
হাঁচতে হাঁচতে
কাঁদতে থাকে কেউ কখনো শুনেছ ?
একবার হাঁচি করলে শুরু, বুক কাঁপে দুরু দুরু ।
শত খানেক হাঁচির পরে,এক দু মিনিট বিশ্রাম করে।
তার পরেতে আবার হাঁচি, দূরে পালাতে পারলে বাঁচি ।
যদি তোমায় পায় বাগে, গায়ের উপরই হাঁচতে লাগে ।
মিহি হাঁচি ফ্যাঁচর ফ্যাঁচর ,জোড়সে হাঁচি যেন হাপর।
হেঁড়ে হাঁচি মেঘের ডাক, তেতে ওঠে মাথার টাক ।
হাঁচির কোন কারন নাই, পায় যে হাঁচি হাঁচ্ছে তায় ।
৩)আবলে-তাবোলে
"গল্প-শোনো" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
আয় রামু, তোকে গল্প
শোনাই,
শুনতে পারি, ভালো হওয়া চাই।
বলছি তুই, শুনেই
দেখ না ,
শুনছি, তবে ভুত
চলবেনা।
না না ভুত হবে
কেনো?-এটা বাঘের,
জন্তু জানোয়ার এই
সবের।
বাজে গল্প,ও সব
ছেলে ভুলানো,
টি,ভি তে এসব
দেখিনা যেন?
তা হলে একটা
রহস্য নিয়ে বলি?
তুমি কি পাগল?
গুল গপ্প খালি।
আচ্ছা বেশ তাহলে
একটা হাসির গল্প শোনাই?
কি আপদ!হাসব
কেন?আরকি কোন কাজ নাই?
নিকুচি করেছে
তোর, গল্প শুনে নেই কাজ।
এইতো ভালো,চলো
দাদা সিনেমা যাই আজ।
৪)
আবোলে-তাবোলে
" ভুলো মন" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যয়
উদোর দাদা বুধোর
জানি মনটা ভীষণ ভুলো,
ডান হাত কাটলে লাগান বাঁ হাতে ওষুধ,তুলো
খাওয়ার পাতে বসে তিনি আঁকি বুঁকি কাটেন,
আপন মনেই কাঁদেন তিনি,আপন মনেই হাসেন।
বাজার করতে বেড়িয়ে তিনি ডাক্তার খানাছোটেন,
ঘন্টা কয়েক কাবার করে খালি হাতেই ফেরেন।
অতিথি এলে ঘরে মিস্টি কিনতে চলেন,
বাড়ির বাইরে
দিলেই পা সব কিছু ভোলেন।
গোটা কয়েক শশা আর মাটির হাঁড়ি কুড়ি,
নিয়েই তিনি ফেরেন বাড়ি বাজার থলি ভরি।
অষুধের দোকানে হাজির তিনিজামা কিনবেন বলে,
লঞ্চে গিয়ে
ওঠেন তিনি, ট্রেণের কথা ভুলে।
সিনেমার কাউন্টারে তিনি ট্রেণের টিকিট
খোঁজেন,
চিড়িয়াখানা ভেবে তিনি বিগ বাজারে ঢোকেন।
রাত্রেতে ঘুমের জন্য বিছানা বালিশ ছেড়ে,
সোজা গিয়ে হাজির তিনি কলতলার ঘরে।
শোয়ার জায়গা না দেখে রেগে হলেন সাড়া।
চেঁচিয়ে রাত দুপুরে মাথায় তোলেন পাড়া।
সবাই বলে থামো থামো, কি হয়েছে বলো?
বুধো বলে কোথায়গেলো বিছানা বালিশ গুলো?
উদোর দাদা বুধোর জানি মনটা ভীষণ ভুলো,
ডান হাত কাটলে
লাগান বাঁ হাতে ওষুধ,তুলো
খাওয়ার পাতে বসে তিনি আঁকি বুঁকি কাটেন,
আপন মনেই কাঁদেন
তিনি,আপন মনেই হাসেন।
বাজার করতে
বেড়িয়ে তিনি ডাক্তার খানা ছোটেন,
ঘন্টা কয়েক কাবার
করে খালি হাতেই ফেরেন।
অতিথি এলে ঘরে
মিস্টি কিনতে চলেন,
বাড়ির বাইরে
দিলেই পা সব কিছু ভোলেন।
গোটা কয়েক শশা আর
মাটির হাঁড়ি কুড়ি,
নিয়েই তিনি ফেরেন বাড়ি বাজার থলি ভরি।
অষুধের দোকানে
হাজির তিনি, জামা কিনবেন বলে,
লঞ্চে গিয়ে ওঠেন তিনি, ট্রেণের কথা ভুলে।
সিনেমার
কাউন্টারে তিনি ট্রেণের টিকিট খোঁজেন,
চিড়িয়াখানা ভেবে
তিনি বিগ বাজারে ঢোকেন।
রাত্রেতে ঘুমের
জন্য বিছানা বালিশ ছেড়ে,
সোজা গিয়ে হাজির
তিনি কলতলার ঘরে।
শোয়ার জায়গা না
দেখে রেগে হলেন সাড়া।
চেঁচিয়ে রাত
দুপুরে মাথায় তোলেন পাড়া।
সবাই বলে থামো
থামো, কি হয়েছে বলো?
বুধো বলে
কোথায়গেলো বিছানা বালিশ গুলো?
৫'আবোলে-তাবোলে পরিক্রমা ' তপন কুমার
বন্দ্যোপাধ্যায়
চলো যাই ঘুরে আসি
আবোল-তাবোল জগতে,
কেমন সব আছেন
এখন?দেখি নিজের চোখেতে।
শ্রদ্ধেয় সুকুমার
রায়ের অমর এই সৃষ্টি,
এরপরে না যেন পড়ে
লোভাতুরের দৃষ্টি।
পাগল আছে নিজের
মনে ,ভোলা চলে খেয়ালে,
খ্যাপা নাচে মনের
সুখে, সকালে ও বিকালে।
খিচুড়ির দেশে
দেখি, সব কিছু ঠিক ঠাক,
হাঁসজারু,বকচ্ছপ,হাতিমির ডাকছে নাক।
জিরা ফড়িং,ছাগল
বিছে,
কেউ লাগেনা কারো
পিছে।
মোরগ গরু,টিয়া
গিরগিটি,
সিংহ হরিণ চলে গুটি গুটি।
বেরুলাম যেই
এদেরকে দেখে,
কাঠ বুড়ো দেখি
কাঠে কাঠ ঠোকে।
হিসাব তার বোঝা
ভার,কাঠ নিয়ে তত্ব,
কাছে গেলে বলে
ওঠে কাঠে কেনো গর্ত।
গোঁফচুরিতে বেজায়
কাবু,বড়বাবু ক্লান্ত,
গঙ্গারামের
পাত্রী খুঁজে সকলে পরিশ্রান্ত।
কাতুকুতু বুড়োর
খবর দূর থেকেই নিলাম ,
ভালো আছেন জেনে
নিশ্চিন্ত হলাম।
ভীষ্মলোচন গানের
সাথে ধরেছে বাজনদারী,
সময় পায়না তাই
মুখ ভরতি গোঁফ দাড়ি।
চণ্ডীদাসের খুড়োর
কলের বিশ্ব জোড়া নাম,
তার কাছেতে গিয়ে
সেটা সচক্ষে দেখলাম।
লড়াই খ্যাপা
পাগলা জগাই সেই রকম আছে,
শূণ্যে সে ঘোরায়
ছাতা তিড়িং বিড়ং নাচে।
ছায়া কিনতে গিয়ে
ছিলুম ছায়াবাজির কাছে,
হরেক রকম ছায়া
সেথায় শিশি ভরা আছে।
কুমড়ো পটাশ সেই
এক ই চালে চলছে ,
তার মেজাজে হেথায়
ত্রাসে সব মরছে।
প্যালারাম আছে
ভালো, হাঁকপাঁক করেনা,
আস্তে ছাড়ে
নিশ্বাস ,জোরেসে ফেলেনা।
বাবুরাম সাপুরে
আর সাপ ধরেনা,
হয়েছে বয়স তাই আর
সে পারেনা।
প্যাঁচা আর
প্যাঁচানি,থামিয়েছে চ্যাঁচানি।
মাঝে মাঝে ধরে
গান, ওষ্ঠাগত তখন প্রাণ।
ডাক্তার হাতুড়ে
শর্ট কোর্স করেছে,
হোমিওপ্যাথির সাথে এলোপ্যাথি ধরেছে।
বদ্যি বুড়োর পথ
অনেকেই নিয়েছে,
বুড়ো এখন ও এক ই
ভাবে চলেছে।
খাবার চোর আজ ও
পড়েনি ধরা,
নিত্য চলে তাই
সেই পাহারা।
ভালোর দেশে সবাই
ভালো,
ভালোও ভালো খারাপ
ও ভালো।
সেই দেশটা যেতে
চাও ?নয়কো মোটে দূর,
ভালোতারা খায়
জানি পাউরুটি ঝোলা গুড়।
বিদ্ঘুটে জানোয়ার
কিমাকার কিম্ভুত,
দেখে আমি চমকাই
কি ভীষণ অদ্ভুত।
যত সব বিদ্ঘুটে
আবদার আছেতার ,
মানবে কে এত শত,
আছে সে সাধ্য কার?
পাশের গাঁয়ে সব
কিছু ঘটে শব্দ করে,
ফুলফোটে,ঘুমভাঙ্গে,
সশব্দে হিম পড়ে ।
রাজাবসেন ইঁটের পাঁজায় মনে সদাই ভাবনা,
নেড়া যায় বেল
তলাতে, কেউ হিসাব নেয়না?
সেই যে এসে বলে
ছিলো, কাঁধে নিয়ে ভিস্তি,
তার কথাটাই মেনে নিয়েছেন একেবারে সত্যি।
শ্যামাদাস আতঙ্কে
বদ্যি পাড়ায় যায়না,
তাকে বোঝানো শুরু
হলে থামানো যে যায়না।
আলু খেলে
বুদ্ধিনষ্ট বদ্যিদের ভাবনা,
এজন্য বদ্যিপাড়ায়
আলু বিক্রী হয়না।
এখনোআছেন বেঁচে
সীতানাথ বন্দ্যো,
গবেষণার বিষয় যার
আকাশের গন্ধ।
গেছিলাম থুরথুরে
বুড়ির ঝুরঝুরে বাড়িতে,
এখনো টিকে আছে
গোঁজা মারা কাঠিতে।
মন্ত্রী বাজান
কলসী যেথা বসে রাজার কোলে।
সিংহাসনে
বোম্বাগড়েই ভাঙ্গা শিশিবোতল ঝোলে ,
শিবঠাকুরের দেশের আইন,মেনেনিয়ে সব আছে ফাইন।
একুশে আইন মানছে
তারা,এই জগতে সব ছন্ন ছাড়া।
হুকোমুখো
হাসেনা,কাছে কেউ ঘেষেনা।
ল্যাজ নিয়ে সদা ই
ব্যস্ত,মাছি দেখলে হয় সন্ত্রস্ত ।
দাঁড়ে দাঁড়ে
দ্রুমের ঠেলা ,কানে সবার লাগায় তালা।
সর্বদা তাল ঠুকে
সব গাইছে,
চিন্তাভাবনা সকলে
ভুলে,নাচছে তারা দু হাত তুলে,
সাথে তারা দাঁড়ে
দাঁড়ে দ্রুম হাকছে।
হওনা চুলো কিম্বা
টেকো,গল্প কেঊ শুনবে নাকো।
কথার উপর উঠবে
কথা,শুধুই হবে মুখে ব্যাথা।
এর পড়েতে চড়লে
পারদ,লাগবে লড়াই নারদ নারদ।
পাগলা ষাঁড়ে করলে
তাড়া,কেমনে তুমি পাবে ছাড়া?
উপায় জানা থাকলে
পরে ,সেথায় যেতে পারো যেরে।
ভূতের খেলা দেখতে
পাবে,পান্তুভূতে মাতিয়ে দেবে।
মায়ে ছানায় করবে
খেলা,খ্যাশ খ্যাশে বিকট গলা।
সাবধানে দেখতে
হবে, আওয়াজ পেলে উবে যাবে।
ডানপিটে সব ছেলে
গুলো,চাচাকে এমন খেপিয়ে দিলো।
বাপরে বলে পালিয়ে
গেলো,মানুষ তো নয় দস্যি গুলো।
রাম গরুরের সকল ছানা,
হাসেনা মুখ হুলো পানা,
হাসি সেথায় নিষেধ
আছে,হাসলে বুকে ব্যাথা বাজে।
আবার আহ্লাদীরা
হেসেই মরে,হাসছে তারা নানান সুরে।
কারন ছাড়াই হাসছে
তারা,এমন ধারা পাগল পারা।
নন্দ গোঁসাই বদলে
গেছে হাত দেখানোর পরে,
আতঙ্কেতে মুখের
থেকে হাসি গেছে ঝড়ে।
মৃত্যু ভয়ে
শিটিয়ে আছেন,খেতে হুকো ভুলেই গেছেন।
মন্ত্রীর জামার
গন্ধ কি তার?,শুঁকে বুড়ো করলো বিচার।
সারা রাজ্যে জয়
জয়কার বাজছে কাঁসর ঘন্টা,
তবুও কেন খুঁত
খুঁত করে সায় দেয়না মনটা।
নন্দ ঘোষের পাশের
বাড়ির বুথ সাহেবেরা বাচ্চটা,
কখন শুনেছো কেঊ ঐ
ছেলের কান্নাটা?
আকাশ
কাঁপে,দেওয়াল ফাটে এমন গলার জোর,
থামেনা সে
কিছুতেই চলে কাঁদার বহর।
নিশুত রাতে
চিলেরছাদে দুটি হুলোয় ধরে গান,
রাতের ঘুম উঠলো
মাথায় ওষ্ঠাগত হল প্রান।
ঠিকানা খুঁজে
গেছিলাম আদ্যিনাথের কাছে,
জগমোহন বলে ছিলো
আজো মনে আছে।
রামধনু রঙ দেখে
খুঁতু বাবু বলে,
একদম কাঁচা রঙ
এখনি যাবে চলে।
বাবুর ছেলের দাঁত
গজালো,
ঢোল করতাল কতকি
বাজালো ।
নোটবুক পড়ে আমি
এই সব জেনেছি,
আবোল তাবোলে তাই
সব ঘুরে দেখেছি।
শিং ওয়ালার কাছে
আমি তাই যাইনি।
মুগুরটা কতো ভারী
হাতে তুলে দেখিনি।
বিজ্ঞান
পড়েশুনে,ফুটোস্কোপ নিয়েছি কিনে।
দেখব এবার
পরীক্ষা করে, এক এক জনের মুণ্ডু ধরে।
হারুদের আফিসেতে
ট্যাঁশগরু দেখেছি,
জন্তু না পাখী
ওটা সারাক্ষণ ভেবেছি।
হুগলীতে শুয়োর
দেখে, নিম গাছের শিম চেখে,
ভোজের ভেলকি
দেখেছি।
ষষ্টিচরণের হাতি
লোফা,নিজের স্বচক্ষে দেখা,
তাইতো আজকে এই সব
লিখেছি।
(৬) আবোলে-তাবোলে,
(৬) আবোলে-তাবোলে,
-" আজব আইন " তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
দেশে নতুন আইন জারি, কেউ যদি রাখেন দাড়ি।
পেয়াদা এসে তাকে ধরে, নাপিত ডেকে কামিয়ে ছাড়ে।
কারোর মাথায় পড়লে টাক, সাথে সাথে নাপিত ডাক ।
টাকে রং ক রাতে হবে, নইলে টাক ফাটিয়ে দেবে ।
মেয়েদের চুল বড় হলে , বেণীতে জোড়া চটি ঝোলে।
না ঝোলালে কাটবে চুল , ছোটো চুল রাখাই রুল।
পুরোহিতের ছাড় গোঁফ আর দাড়ি,লাইসেন্স নাওয়া তায় জরুরী।
লাইসেন্স না থাকলে পরে, পানা পুকুরে ডুবিয়ে ছাড়ে।
দিনের বেলা পেলে ঘুম, পিঠে পড়বে ধুমাধুম।
পেয়াদা এসে তাকে ধরে, নাপিত ডেকে কামিয়ে ছাড়ে।
কারোর মাথায় পড়লে টাক, সাথে সাথে নাপিত ডাক ।
টাকে রং ক রাতে হবে, নইলে টাক ফাটিয়ে দেবে ।
মেয়েদের চুল বড় হলে , বেণীতে জোড়া চটি ঝোলে।
না ঝোলালে কাটবে চুল , ছোটো চুল রাখাই রুল।
পুরোহিতের ছাড় গোঁফ আর দাড়ি,লাইসেন্স নাওয়া তায় জরুরী।
লাইসেন্স না থাকলে পরে, পানা পুকুরে ডুবিয়ে ছাড়ে।
দিনের বেলা পেলে ঘুম, পিঠে পড়বে ধুমাধুম।
৭)
আবোলে-তাবোলে হূলোর ধ্বনি-
তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
ঠিক তখন মাঝ রাত্তিরে,
চিলেকোঠার ছাদের পরে।
দুটি হুলোয় ধরে গান,
দুটি হুলোয় ধরে গান,
ওষ্ঠাগত
হোলো প্রাণ।
একটা চেঁচায় মিহি সুরে,
অন্যটা তায় কোরাস ধরে।
মাঝে মঝে গোঙ্গানী সুরে,
একটা চেঁচায় মিহি সুরে,
অন্যটা তায় কোরাস ধরে।
মাঝে মঝে গোঙ্গানী সুরে,
প্রাণটা ধরাস ধরাস করে ।
উঁচু নীচু নানান স্বরে,
চেঁচায় তারা ফুর্তি করে।
এখন এই আঁধার রাতে,
উঁচু নীচু নানান স্বরে,
চেঁচায় তারা ফুর্তি করে।
এখন এই আঁধার রাতে,
বলোতো সাধে কে যায় ছাতে।
কিন্তু এমন চললে পরে,
প্রাণটা যাবে ঠিক বেঘোরে।
মরিয়া হয়ে নিয়ে লাঠি,
গুটি গুটি গিয়ে ছাদে উঠি।
কিন্তু ওরা টেরটি পেয়ে,
কিন্তু এমন চললে পরে,
প্রাণটা যাবে ঠিক বেঘোরে।
মরিয়া হয়ে নিয়ে লাঠি,
গুটি গুটি গিয়ে ছাদে উঠি।
কিন্তু ওরা টেরটি পেয়ে,
গাছে ওঠে লাফিয়ে গিয়ে।
রাতের ঘুম মাথায় ওঠে,
রাতের ঘুম মাথায় ওঠে,
হুলোর গানেই রাতটা কাটে।
৮)
আবোলে-তাবোলে
-"পেঁচো-পাঁচু " তপন কুমার
নাম তার পেঁচো পাঁচু,মুখ সদাই কাঁচু মাচু।
হাসির কিছু শুনলে পরে, দৌরে এসে কামড়ে ধরে ।
ভয়ে সবাই এড়িয়ে চলে, এজন্য ই পেঁচো পাঁচু বলে ।
খাওয়া দাওয়াও বিদঘুটে ,দুধ খায় কচু বেটে ।
কিন্তু খুউব সে সেয়ানা, কভু এড়িয়ে যাওয়া যায়না।
দূর থেকে দেখলে পরে, অমনি সে আসে তেড়ে।
কি বলছিস? আমায় নিয়ে? উত্তর দাও না ঘাবড়ে গিয়ে।
মনের মতন হলে পরে, সিধে তোমায় দেবে ছেড়ে।
কিন্তু যদি না হয় খুশী, লাগিয়ে দেবে কিল, চর , ঘুষি।
তাই বলি তার বাড়ির পানে,যেওনা যেন কেউ ওখানে।
পাঁচু যদি জানতে পারে , সে তোমাকে ধরবেই ওরে ।
৯)
আবোলে-তাবোলে "ট্যাঁশগরু-প্রসঙ্গে"-তপন কুমার
বন্দ্যোপাধ্যায়
ইন্দ্রনীল হটাত
এসে ট্যাঁশগরু চাইলো,
বলোতো কি করি? কি বিপদে ফেললো!
দুরছাই জানতামনা যে,ও ট্যাঁশগরু কিনবে?
দুই খান ছিলো কাছে, আগেতো জানাইবে।
বকুর বড়দাদা রোববার সকালে,
চেয়ে নিয়ে চলে
গেলো নেই ওর কপালে।
শুনেছি ওটা নিয়ে বিদেশেতে ভেগেছে,
শুল্ক বিভাগ তাই ওর পিছে লেগেছে ।
কিন্তু একটা বিষয়ে লেগেছে যে দন্দ,
পাখি না পশু ওটা সে ব্যাপারে ধন্দ।
এ দেশের বিরল প্রানী,চোরাই পথে রফতানি।
এই আইনেই ধরা যায়,কঠিন তম সাজা তায়।
কিন্তু কোন দেশে গেছে?
বিষয়টা কার জানা আছে?
সেটাইতো কারো
জানা নাই,
ছাড়া পেয়ে গেলো
তাই।
১০)
আবোলে-তাবোলে "বলতে
পারো?" ঃ তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
আরে আরে বংশ
লোচন
শ্যামাদাসের পিসে,
বলতে পারো চন্দ্রবদন
মারা গেছিলো কিসে?
ইতিহাসটা নাই জানলে
ভূগোল বলতে পারো?
শ্যামাদাসের পিসে,
বলতে পারো চন্দ্রবদন
মারা গেছিলো কিসে?
ইতিহাসটা নাই জানলে
ভূগোল বলতে পারো?
কোথায়
পাবে গেলে
রজত গিরির চুড়ো?
বলো,বিজ্ঞানের প্রশ্ন এটা?
সিংহ কেশর কেন কটা?
বলবে ভেবে ঠিক ঠাক,
মাথায় কেন পড়ে টাক?
সিরিয়াল দেখে মাথাটা গেছে!
এই সব কি আর মাথায় আছে?
১১)
আবোলে-তাবোলে
"সাবধান" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
এই যে দাদা ,
চুলটিসাদা,
চেয়ে আছেন ওপর দিকে।
ধাঁইসে এসে ,জোরসে কষে।
ধাক্কাদিলে পেছন থেকে।
চিত পটাং ধরনী তলে,
চিত পটাং ধরনী তলে,
গড় গড়িয়ে যাবেন
চলে,
কিম্বা হলে ধুম পটাশ।
ভাঙ্গবে ঠ্যাং ফাটবে মাথা,
কিম্বা হলে ধুম পটাশ।
ভাঙ্গবে ঠ্যাং ফাটবে মাথা,
গায় গতরে ভীষন
ব্যাথা।
থাকবে শুয়ে তিনটি মাস ।
কপালে থাকলে হায়,
থাকবে শুয়ে তিনটি মাস ।
কপালে থাকলে হায়,
শুকনো ডাঙ্গায় আছাড় খায় ।
তাই তো বলি সাবধান।
তাই তো বলি সাবধান।
এখন সবে বাইক চড়ে,
নিজেদের হিরো মনে করে।
সেই মতোই চালায় যান।
12) আবোলে-তাবোলে "মন্ত্রী ও যাদুকর -১" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
মাঝ রাতে চেচিঁয়ে ওঠেন কেষ্টপুরের রাজা,
নিয়ে এসো একশ লুচি,একশ মাছ ভাজা।
যে কোনো মাছ চলবে নাকো ইলিশ মাছ ই চাই,
মন্ত্রী ভাবেন এই রাত দুপুরে কোথায় পাবেন তাই?
হঠাত হাজির এক যাদুকর,তিনি এসে বলেন,
এই মুশকিল আসান কিসে তিনি শুধু জানেন।
দক্ষিণা হিসাবে চাই শুধু দশ সহস্র মোহর,
পেলেই তিনি দেখয়ে দেবেন ইন্দ্রজালের বহর।
মন্ত্রী রাজী হতেই খেলা হয়ে গেলো শুরু,
ভয়েতে কাঁপেন তিনি বুক করে দুরু দুরু।
যাদুকর যায় রাজার কাছে মন্ত্র পড়ার ছলে,
রাজাকে খাওয়ান কিছু একটা শিশি খুলে।
রাজা তখন ঘুমিয়ে সেথায় পড়েন ঢুলে ঢুলে'
ঘুম ভাঙতেই চাহিদাটা একদম গেলেন ভুলে।
যাদুকর মন্ত্রীর কাছে চাইলেন বখশিস,
মন্ত্রী হাঁকায় ফাঁকি দিয়ে ইনাম চাইছিস?
রাজার মুখে লুকিয়ে তুই কি দিলি ঢেলে?
ভাগ্য ভালো এখনো তোকে চড়াইনিকো শূলে
যাদুকর বেজার মুখে যাবার সময় বলেন,
সমস্যাটা মিটিয়ে দিলাম সেটা ভুলে গেলেন?
যাদুকর যাবার কালে রাজার পায়ে করেণ প্রণাম।
বলেন রাজা মশাই থাকুন ভালো আজ আমি এলাম।
পরে কি ঘটে ছিলো ?আছে পরের কবিতায়,
দুদিন বাদেই পাবে দেখো নজর না এড়ায়।
১৩) আবোলে-তাবোলে "মন্ত্রী ও যাদুকর -২" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রণামের আছিলায়
মাখালেন রাজার পায়ে তেল,
চলে যেতেই যাদুকর,বাদে শুরু হোলো খেল।
রাজা লাফান বাঁচাও,বাঁচাও,সারা শরীর জ্বলছে,
মন্ত্রীকে মারতে ওঠেন, বলেন এই সব করেছে।
মন্ত্রী বলেন আমিনা হুজুর সব যাদুকরের খেলা,
ব্যাটাকে পেলে শূলে চড়াবো বুঝবে তখন ঠেলা।
হঠাত সেথায় হাজির এক থুড়থুড়ে ভিখারি,
তিনি বলেন, ওষুধ জানি আমি সারাতে পারি।
রাজা মন্ত্রী দুজনে বলেন,ইনাম দেবো ভারি,
জ্বালাপোড়া কমিয়ে দাও, সুস্থ করো তাড়াতাড়ি।
ভিখারি বলে মুখের কথায় নেই কোন কারবার,
কাজ মিটলেই দূর করে দেবে এটা তো পরিস্কার।
রাজা বলেন এই অপবাদ আমার রাজ্যে নেই,
যা বলি তা পুরণ করি, সাথে সাথেই দেই।
ভিখারি বলে এটা সত্য হলে কি,এই হাল হোতো?
মুশকিল আসান করলে পরে, কপালে জোটে জুতো।
ভিখারি রাজাকে সুস্থ করে ওষুধ দিলেন জবর,
রাজা তখন বিশদ জেনে ভিখারিকে দেন মোহর।
মন্ত্রীকে মারেন বেতের বারি,
কামিয়ে দিলেন চুল আর দাড়ি।
আমি হলাম ঐ যাদুকর ভিখারি তখন বলে,
অকৃতজ্ঞতা র পরিনামে শাস্তি এই ভাবেই ফলে
রাজা ভীষণ লজ্জা পেলেন খামখেয়ালের জন্য,
রাজ্য জুড়ে যাদুকরের নামে সবাই ধন্য,ধন্য।
(হ্যামলিনের বাঁশি ওয়ালা গল্পের দ্বারা অনুপ্রাণিত )
চলে যেতেই যাদুকর,বাদে শুরু হোলো খেল।
রাজা লাফান বাঁচাও,বাঁচাও,সারা শরীর জ্বলছে,
মন্ত্রীকে মারতে ওঠেন, বলেন এই সব করেছে।
মন্ত্রী বলেন আমিনা হুজুর সব যাদুকরের খেলা,
ব্যাটাকে পেলে শূলে চড়াবো বুঝবে তখন ঠেলা।
হঠাত সেথায় হাজির এক থুড়থুড়ে ভিখারি,
তিনি বলেন, ওষুধ জানি আমি সারাতে পারি।
রাজা মন্ত্রী দুজনে বলেন,ইনাম দেবো ভারি,
জ্বালাপোড়া কমিয়ে দাও, সুস্থ করো তাড়াতাড়ি।
ভিখারি বলে মুখের কথায় নেই কোন কারবার,
কাজ মিটলেই দূর করে দেবে এটা তো পরিস্কার।
রাজা বলেন এই অপবাদ আমার রাজ্যে নেই,
যা বলি তা পুরণ করি, সাথে সাথেই দেই।
ভিখারি বলে এটা সত্য হলে কি,এই হাল হোতো?
মুশকিল আসান করলে পরে, কপালে জোটে জুতো।
ভিখারি রাজাকে সুস্থ করে ওষুধ দিলেন জবর,
রাজা তখন বিশদ জেনে ভিখারিকে দেন মোহর।
মন্ত্রীকে মারেন বেতের বারি,
কামিয়ে দিলেন চুল আর দাড়ি।
আমি হলাম ঐ যাদুকর ভিখারি তখন বলে,
অকৃতজ্ঞতা র পরিনামে শাস্তি এই ভাবেই ফলে
রাজা ভীষণ লজ্জা পেলেন খামখেয়ালের জন্য,
রাজ্য জুড়ে যাদুকরের নামে সবাই ধন্য,ধন্য।
(হ্যামলিনের বাঁশি ওয়ালা গল্পের দ্বারা অনুপ্রাণিত )
১৪) আবোলে-তাবোলে -হাসিরছড়া-তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
হাসছি আমি-হাসছ
তুমি,হাসছি সবাই ফুর্তিতে,
সকাল থেকে হাসির
শুরু, থামেনা তাও রাত্রিতে ।
মাঘের শীতে রাতের হাসি, পচা ভাদ্রমাসের দুপুরে,
হাসির রবে ভড়কে
গিয়ে ডাক ছাড়ে সব কুকুরে ,
পাগলা হাসি,দেঁতো হাসি,ফোকলা হাসি ফিক করে,
অট্টহাসি,মুচকি হাসি সব হাসি পাই এক করে।
১৫)আবোলে-তাবোলে--"লাগ-লাগ-লাগ
জোরসে লড়াই" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
বলছি আমি অমন করে,
ডাকে কেন নাক জোরে জোরে?
কে বলেছে মোর ডাকছে নাক?
তুই নিজের দিকেই চেয়ে দেখ ।
নিজের দোষ কেউ কি নিজে দেখে?
অন্যের দেখে সব নাও শিখে।
বলছি, মুখ সামলে বলিস,
দেখে,শুনে সব সমঝে চলিস।
নইলে তোকে পিটবো ধরে,
মারবো ঘুষি ভীষণ জোরে।
বলছি কথা যায় না কানে?
না কি বুঝিস না
কথার মানে?
ও বুঝেচিস ভেরি নাইস,
খাওয়াব তোকে
ফ্রায়েড রাইস।
মাটন নাকি চিকেন খাবি?
আইনক্সে সিনেমা যাবি?
কেন মিছে মোরা ঝগরা করি ?
বন্ধু মোরা আয় হাতে হাত ধরি।
নেইকো দন্দ সব মিট মাট,
চল ঘরে যাই মোরা ফিট ফাট।
১৬)আবোলে তাবোলে 'নোট-বুকেতে
লেখা' তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
নোট বইটা পেলাম
আমি রামুর দাদার হাতে,
অনেক লেখা
হিজিবিজি, নাম লেখা নেই তাতে ।
কিছু জায়গায় ঘেঁষা ঘেঁষি, কিছু জায়গা ফাঁকা,
লেখার সাথে মাঝে মাঝে আছে কিছু আঁকা।
এক জায়গায় লেখা দেখি'মোদের যুগ শেষ',
নোটবুকে লেখেনা কেউ,ফোন, ট্যাবলেট ই বেশ।
নোটবুক তো খোলা খাতা, যে কেঊ পড়তে পারে,
ফোন, ট্যাবলেটে অসুবিধা, খুলতে না জানলে পরে।
মিত্তির গিন্নি ধুমসো কেনো?জা কেনো তার কাঠি?
ভয় পেলে কেনো লাগে, দাঁতে দাঁত কপাটি,
কেউ বা বিষম খায়,কেউ খায় ভিরমি
কপালেতে চোখ ওঠে, একথা শোনোনি?
ছেলে পুলে গোল্লায় গেলো,পড়াশুনা করেনা,
শুধু গোল্লায় যায় কেনো?চৌকাতে তো যায় না?
ফেঁড়ে পড়ে,দলে
পড়ে, পড়ে পা পিছলে,
মাথায় ওঠে, সিকেয় ওঠে এসব কি বুঝলে।
মাথাটা ধরে কেনো? কেবা বলে ধরতে ?
এতো কিছু ছেড়ে
মাথা, ধরে কেনো মরতে?
পিলে কেনো চমকায়?এটা কভু শোন নি?
জানবে কি তোমরা তো নোটবুক পড়নি !
নোটবই ভরা
খালি নন সেন্স লেখাতে,
আর কিছু পাতা আছে হিজিবিজি আকাঁ তে ।
১৭) আবোলে-তাবোলে" ষষ্ঠি
চরণের হাল" তপন কুমার
বন্দ্যোপাধ্যায়
ষষ্ঠিচরণের বয়স
হয়েছে,
এখন কেমন বদলে
গেছ
ষষ্ঠিচরণ যখন তখন,
রেগে ওঠেন ষাঁড়ের
মতন ।
সামনে কাউকে দেখলে পরে,
ঘোঁত ঘোঁতিয়ে
তাড়া করে।
সেদিন একটা হাতিকে ধরে,
যেই দিয়েছে শুণ্যে ছুঁড়ে।
হঠাত একটা পাগলা ষাঁড়ে,
তার পিছনেই এলো
তেড়ে ।
ষষ্ঠি ছোটে উর্দ্ধশাসে,
সবাই দেখে ভীষণ
হাসে ।
বলে বেটা বোঝ এবার,
পালোয়ানেও পগার
পার ।
১৮)'সব জান্তা' তপন
কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
লিক লিকে ব্যাচাদা ,খুঁতখুঁতে ভারি,
সবেতেই গলায় নাক, মারে সরদারি।
কেউ বলে পটল চাঁদ,কেউ বলে টেনি দা,
সব কিছু শুনলেও
গায়েতে মাখেনা তা।
সব কিছু জানা তার, বিশ্বটা পকেটে,
বলে দেবে ফট করে, কি থেকে কি ঘটে?
এমন বিষয় নেই, যা
তার অজানা,
সবেতেই যুক্ত, তা যবেই ঘটুক না।
ইতিহাস,বিজ্ঞান,ভূগোল কি সাহিত্য,
ঝটপট উত্তর, সবেতেই চোস্ত ।
আইনস্টাইন,বিটোফেন, হিটলার কি রবীন্দ্রনাথ?
সকলের সাথেই তিনি
কাটিয়েছেন বহু রাত!
তখন না জন্মালেও, তাতে কিবা আসে যায়?
গত জন্মের কথা, আছে ঠাসা, তাঁর মাথায়।
১৯)'শব্দ বাহার' তপন কুমার বন্দ্যো পাধ্যায়
কেউ করে হাঁস ফাস,কেউ করে বক বক।
রেগে করে গজ গজ,কাশে কেউ খক খক।
কেউ করে ঘ্যান ঘ্যান, প্যানপ্যান করে কেউ।
চুপ চুপ ঐ শোন , কুকুরের ঘেউঘেউ।
বন বন পাখা ঘোরে, ঝমঝম বৃষ্টি।
দুমাদুম বাজ পড়ে, কি অনাসৃষ্টি।
কল কল জল বয়, হু হু ঝড় জোরসে।
মড় মড় ডাল ভাঙে, শন শন বাতাসে।
দাঁত করে কন কন ফোড়ার ব্যাথা টন টন।
কাঁপে লোক ঠক ঠক, জ্বর আসে টারসে
খাঁ খাঁ
ভর দুপুরেতে, মাছি ওড়ে ভন ভন।
প্যান্ডেলে বক্স
বাজে মাথা করে ঝন ঝন
ঝুপঝাপ টুপ টাপ
কি আওয়াজ বাইরে?
টিনের চালে শিল
পড়ে টকাটক ভাই রে।
ফুট ফুটে আলো গিয়ে ঘুট ঘুটে তমসা
টিম টিম লম্ফ জ্বলে কেরোসিন ভরসা।
বিদ্যুৎ এসে যাবে মুখে মুখে শুনছি।
কবে আসবে তাই বসে
বসে ভাবছি।
২০) আবোলে-তাবোলে, " রুই- কচ্ছপ" তপন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
সেই দিন দুপুরে, দুঃখুদের পুকুরে,
সকলেই ব্যস্ত, কি ওটা মস্ত?
সামনেটা রুইমাছ,পিছনটা কচ্ছপ,
জাল থেকে বেড়িয়ে,ডাঙায় হাঁটে থপ থপ।
কবিতায়
পড়েছি,ব-কচ্ছপ শুনেছি।
এ যে দেখি রুই কচ্ছপ!
দেখে মোরা
সবাই তাজ্জব!
চারদিকে গুলতানি-বাস্তবে এমন হয়না জানি।
হটাত বলেন হারুর মেসো, গোপাল পুরে
দেখে এসো,
সমুদ্রেতে পড়েছিলো ধরা,মতস কন্যার মত
চেহারা।
ক্যমেরায় তোলা ফটো আছে,অনেকেই সে ছবি
দেখেছে।
সামনেটা মেয়েদের মত, লেজের দিকটা ইলিশ,
জলেই তারা ঘুমায় নাকি? লাগেনা বিছানা
বালিশ?
২১)আবোলে-তাবোলেঃ পাত্রী ভালোই
২১)আবোলে-তাবোলেঃ পাত্রী ভালোই
গঙ্গারামের হোলো
বিয়ে,
পাত্রী ভালোই একটু ইয়ে,
হাঁটতে পারেনা ঠ্যাঙটা বাঁকা,
যরটা বড়ই ন্যাকা ।
রাত কানা সে কপাল দোযে।
গায়ের রঙ অন্ধকারে মেশে।
গঠন টা ঠিক কাঠের পুতুল,
হাতে পায়ে নেইকো আঙুল।
বাবা,মা এখন জেলে,
মাঝে মাঝে দেখা মেলে।
ছাড়া থাকলেই এমন কান্ড করে,
পুলিশ ধরে জেলে ভরে।
তাইতো এদের সবাই চেনে,
গুস্টিসুদ্ধ জেলে ঘানি টানে।
সন্দেহ কেন রাখছো মনে ?
যাওনা ওদের গ্রামের পানে ।
পাত্রী ভালোই একটু ইয়ে,
হাঁটতে পারেনা ঠ্যাঙটা বাঁকা,
যরটা বড়ই ন্যাকা ।
রাত কানা সে কপাল দোযে।
গায়ের রঙ অন্ধকারে মেশে।
গঠন টা ঠিক কাঠের পুতুল,
হাতে পায়ে নেইকো আঙুল।
বাবা,মা এখন জেলে,
মাঝে মাঝে দেখা মেলে।
ছাড়া থাকলেই এমন কান্ড করে,
পুলিশ ধরে জেলে ভরে।
তাইতো এদের সবাই চেনে,
গুস্টিসুদ্ধ জেলে ঘানি টানে।
সন্দেহ কেন রাখছো মনে ?
যাওনা ওদের গ্রামের পানে ।
২২)দূর্গাদাসের আজব গাড়ি
চণ্ডী দাসের খুড়োর কলের
কীর্তিকলাপ শুনে,
দূর্গাদাসের
বাবার ইচ্ছা,
জাগলো মনেমনে
।
তিনি
ও এমন কল বানিয়ে
চমক লাগিয়ে
দেবেন,
মনের
ইচ্ছায় যেথায়
সেথায়, যখন খুশি
যাবেন।
পথে
বাধা থাকবেনা,
কিছুতে হবেনা
অন্তরায়,
যাতে রাস্তা ঘাট পাহার নদী , সব পেড়িয়ে
যায় ।
ভাবা্র সাথে উপকরণ,
জোগাড় করতে
লাগেন,
চাকা
লাগানো পাটাতনে
,বসার টুল আঁটেন ।
মাঝ
খানেতে লাগান
তিনি লম্বা
ডাটির ছাতা,
খোলা
বন্ধ করার জন্য লাগানো একটা
হাতা ।
দুটি
দড়ি লাগানো থাকে, পাটাতনের দিকে ,
একটা
দড়ি বেশ
বড় ওপর
দড়ি র থেকে ।
ছোট
দড়িতে বাঁধেন
শেয়াল,বড় তে তেজী
কুকুর,
লাফালেও
শেয়াল পায়না
নাগাল, কুকুর বহু দূর।
শেয়াল
জোরে হাঁকলে
পরে,
কুকুর
ভয়ে দৌড়ে মরে ।
এর
ই ফলে আজব গাড়ি,
ছোটে পাঁই
পাঁই ,
এমন
আজব গাড়ির,
কোনও তুলনা
যে নাই ।
এমনি
সময়,
মাথার ছাতা,
বন্ধ করা
থাকে ,
সামনে
কভু এলে
বাধা, খুলতে হবে তাকে
,
দুটো
কলের ডানা
লাগানো পাটাতনের
ধারে ,
দড়িও আছে বাঁধা,
কুকুরের পায়ে
লাগানর তরে
।
কুকুরের পায়ে দিলে
জুড়ে,
ডাননা ঝাপটার মত নড়ে।
ছাতা খোলা থাকলে , ডানা যদি নড়ে
।
রাস্তা
ছেড়ে তখন
গাড়ি ,আকাশেতে ওড়ে ।,
২৩)q¡ó¡ q¡¢pl L¢ha¡ : hn¢LR¥ …l¦Nñ£l mM¡ gpÚh¤L ¢cu¢R Hh¡l ¢LR¥ nËÜu p¤¤L¥j¡l l¡ul fË¢a EyvpNÑL«a q¡ó¡ q¡¢pl L¢ha¡ ¢ca Q¡C, Lje m¡NR S¡e¡m M¤nqh¡ zBSL R¡Vcl SeÉ
q¡ð¡Nsl l¡S¡ zz
Q¥¢f
Q¥¢f hm¢R n¡e¡ HLV¡ jS¡l NÒf,
paÉ qb¡
HL gy¡V¡J eC,¢jbÉ¡ BR AÒfz
hð¡Nsl
l¡S¡l c¡c¡ q¡ð¡Ns b¡Le,
VL¡j¡b¡u
¢a¢e p¡a q¡a ¢V¢L l¡Mez
c¤ hm¡u
M¡e ¢a¢e öd¤ LQ¥ n¡L ¢pÜ,
Bq¡l
¢qp¡h c¤ h¡m¢a c¤hm¡ hl¡Ÿz
j¡Tj¡T
Lyc EW S¡l ce qy¡L,
jequ
qysNm¡u HLn¡ N¡d¡l X¡Lz
l¢‰e
CSl fse N¡u e¡C S¡j¡,
m¡mL¡m¡
X¡l¡ L¡Ve Ol ce q¡j¡z
Ol hp
¢a¢e öd¤ p¡f m¤X¡ Mme,
fsm
p¡fl j¤M A–q¡pÉ qpez
O¤¢V,
R‚¡ eCL¡ ¢LR¥C jTa RLByL¡,
¢hs¢hs
Ll qW¡v QQy¡e f¤V bL R‚¡ z
jTl
RL ¢eSC ¢a¢e O¡le Bfe je,
jCaJWe,p¡f
e¡je ¢L je pC S¡ez
j¡Tl¡aa
EWm h¡C,
hme
Qm¡ pÀ¡e Lla k¡C z
k¢c ¢a¢e
lN k¡e,
q¡pa
q¡pa L¡js cez
২৪)q¡mL¡ q¡¢pl L¢ha¡ :
S¡¢éL¡
:
¢qSÚ¢hSÚ¢hSÚ,NR¡c¡c¡
Bl mÉ¡Ps¡b¡¢lu¡j,
¢ae
Sea QmR, cMa fÔÉ¡eV¡¢lu¡jz
fËnÀL¢l
¢qSÚ¢hSÚc¡ L¥jl¡fV¡n Lje BR?
Ešlfm¡j
LLnÄlc¡l p¡b S¡¢éL¡a NRz
S¡¢éL¡
!pV¡ L¡b¡u? ö¢e¢ea¡ HC e¡j ,
HV¡
ØfpÚp¾V¡l k±b B¢éL¡ Bl S¡f¡e z
qyVNm
m¡Nh LuL q¡S¡l Bm¡l hRl,
jq¡L¡n
k¡e HL¢ce m¡Nh hsS¡l z
i¡hR¡
qyV k¡Ju¡ Ah¡Ù¹h LÒfe¡ ?
j¡VCe¡
fl¦m fª¢bh£ f¡h c¤¢V f¡Me¡z
HV¡
m¡¢Nu jq¡L¡n k¡h qyV qyV ,
BLoÑZ-OoÑZ
L¡e h¡d¡C b¡Lh e¡L¡ j¡V z
X¡e¡u Vl¡XÉ¡L¢Vmlf¡mL, BjÑ¡¢Xm¡l Byn,
X¡Ce¡pll
WÉ¡P,¢a¢jl Q¢hÑ Bl a¡ml ny¡nz
jq¡L¡nk¡el
SÆ¡m¡e£l EfLlZV¡C f¡Ju¡ c¤×Ll,
f¡Ju¡Nm
¢Q¿¹¡eC °al£ qh paÆlz
p§kÑÉl¢nÈ
¢qj¡¢ua b¡Lh ö×Lhlgl jdÉ,
CmLVÊ¡-BNÑ¢jm¢eu¡j
NÉ¡p h¡e¡a qh pcÉz
ýL¡lSm,i¡al
gÉ¡e Hm¡il¡l p¡b,
p¡c¡Lum¡,h…e£
j¤m¡ qh k jn¡az
p¡an¡
Ve Ef¡c¡e bL pšl¢Lm¡ qh,
k¡a¡u¡a
c¤V¡C HC SÆ¡m¡e£a qu k¡hz
BSL
Q¢m pjueC n¡ öl¦ qu k¡h z
hmh¡
h¤¢Tu Bph kMe pju f¡h zz
২৫)
প্রিয়বন্ধুরা আজ বড়দিনে
শৈশবেফিরে যেতে মন চাইছে তাই একটা নন সেন্স ছড়া সাথে কিছু সুকুমার সাহিত্যের
পরিচিত চরিত্রের ছবি এঁকে পোস্টকরলাম,জানিনা কেমন লাগবে?আসলে অবসর জীবনে সময়
কাটানোর একটা প্রয়াস।ভালোনা লাগলে ক্ষমনীয়।
সুকুমার ল্যান্ড
আজব সিটি
সেদিন আমি ঘুমের
ঘোরে দেশ ঘুরতে গেলাম,
হটাৎ জানি কোন
দেশেতে দেখতে আমি পেলাম।
সুকুমার
ল্যান্ড" আজব সিটি" পাঁচিলে তে
ঘেরা ,
এরই মাঝে সাহিত্য
চরিত্র, করে ঘোরা ফেরা ।
সবকিছু দেখে আমি
অবাক বনে গেলাম ,
আবোল তাবোল, হ য
ব র ল ' র সবাইকে ই পেলাম ।
সব এলাকা দেখতে
হলে হপ্তা খানেক লাগবে ,
সবার সাথেই একে একে পরিচয়টা ঘটবে ।
হাঁস জারু,বকচ্চপ
বসে ছিল ঘাসে ,
টিয়া মুখো
গিরগিটি ছিল, বি-ছাগলে র পাশে ।
জিরাফরিং উড়ে চলে
লম্বাগলা নিয়ে ,
হাতিমি, জঙ্গলে
লুকায় হরিণ সিংহীর ভয়ে ।
কাঠ বুড়োর মনে
দেখি অতিশয় কষ্ট,
জঙ্গল কেটে শহর
বনছে, দুঃখটা স্পষ্ট ।
নেড়া দেখি কাতুকুতু বুড়োর বাড়িতে ,
হেড অফিসের বড় বাবু , কাবু গোঁফ চুরিতে ।
গঙ্গারাম গান
শিখছে, ভীষ্ম লোচনের কাছে,
কুমড়োপটাশের জন্য
জগাই হট্ট মুলার গাছে ।
বাবুরাম সাপুড়ে
খোঁজে , ডাক্তার হাতুড়ে ?
কিম্ভুতজন্তুর
ভয়ে ভুগছে সে জ্বরে ,
প্য্যালারামের
নিশ্বাসে , বদ্দি বুড়ো ভাবে ,
শ্যামা
দাসকে নিয়ে বুড়ির বাড়ি যাবে ।
বো ম্বা
গড়েররাজার সাথে বলতে হবে কথা ,
একুশে আইন আছে, কেউমানেনা তা ,
গোষ্ঠ মামার
ফাঁদে,
রাম গরুরা সব কাঁদে ।
হ য ব র ল"য়
দেখি, আলোচনা বসেছে,
তকাই, হিজবিজ
বিজ, ব্যাকরণ শিং এসেছে ।
কাকেস্বরের
ভাষণে, বেড়ালটা হাসছে ,
ঘন ঘন রুমালে,
গেছো দাদা চোখ মুছছে ।
হেঁসো রামের
রাজত্বে সবাই বিদ্য মান ,
গোমড়া থেরিয়াম
থেকে ল্যাংড়া থেরিয়াম।
পশু পাখির
রাজত্বে সব বিলুপ্তদের বাস,
কীট পতঙ্গ থেকে
আতিকায়,দেখে নাভিশ্ব।স।
হাজার রকম
গাছপালা হাজার রকম প্রাণী ,
এর মধ্যে কেবল
মাত্র গোটা কয়েক চিনি ।
লক্কড় সিং, হুক্কড় সিং ,সবাই সেথা আছে,
সবার সাথে পাগলা
দাশু ঘুরছে পিছে পিছে ।
প্রফেসর হুসিয়ারি
সব ঘুরিয়ে দেখালেন
আসার সময় অনেক
শুভেচ্ছা জানালেন ।
অদ্ভুত কাঁকড়া, ,
ফড়িং থেকে বাঘ ,
এক সাথে
সবাই, নেই কারো মনে রাগ ।
মানুষ চরিত্রের
যারা, তাদের কথাও বলব,
হাঁফ ছেড়ে নিই
কটা দিন, তার পরেতে ভাবব।
No comments:
Post a Comment